এবিএনএ : করোনাভাইরাসের টেস্ট না করে ভুয়া রিপোর্ট ও ভুয়া সার্টিফিকেট প্রদানসহ বিভিন্ন অভিযোগে রিজেন্ট হাসপাতাল থেকে গ্রেপ্তার আটজনের মধ্যে সাতজনের ৫ দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। অপরজন অপ্রাপ্তবয়স্ক কিশোর হওয়ায় তাকে সংশোধনাগার কেন্দ্রে পাঠিয়েছে দেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকা মহানগর হাকিম সাদবীর ইয়াছির আহসান চৌধুরীর আদালত এ আদেশ দেন।
রিমান্ডে যাওয়া আসামিরা হলেন- আহসান হাবীব, আহসান হাবীব হাসান, হাতিম আলী, রাকিবুল হাসান ওরফে সুমন, অমিত বনিক, আব্দুস সালাম, আব্দুর রশীদ খান ওরফে জুয়েল। আর কিশোর কামরুল ইসলামকে পাঠানো হয় গাজীপুর কিশোর সংশোধনাগারে।এদিন উত্তরা পশ্চিম থানার পুলিশ পরিদর্শক মো. আলমগীর গাজী ৮ আসামিকে আদালতে হাজির করেন। তিনি রিমান্ডকৃতদের সাতদিন করে রিমান্ড এবং কামরুল ইসলামকে কিশোর সংশোধনাগার কেন্দ্রে পাঠানোর আবেদন করেন।
পরদিন গতকাল মঙ্গলবার রিজেন্ট হাসপাতালের দুটি শাখাকেই সিলগালা করেন সারওয়ার আলম। সন্ধ্যায় ওই হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশ দেয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। পরে এদিন রাতেই উত্তরা পশ্চিম থানায় মামলাটি দায়ের করে র্যাব। মামলায় ১৭ জনকে আসামি করা হয়েছে।