
ইউরোপীয় সীমানায় ইউক্রেন, ক্রিমিয়ায় রুশ সেনাদের উপস্থিতি, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে সাইবার হামলায় রুশ-সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ, এমন নানা বিষয়ে রাশিয়ার প্রতি ন্যাটোর অবিশ্বাস বেড়েছে। জেনস স্টলটেনবার্গ বলেন, স্নায়ুযুদ্ধ-পরবর্তী সময়ে ন্যাটোর সঙ্গে রাশিয়ার সম্পর্ক এখন সবচেয়ে তলানিতে রয়েছে। থিঙ্কট্যাংক রয়্যাল ইউনাইটেড সার্ভিসেস ইনস্টিটিউটের পরিচালক কারিন ভন হিপেল গার্ডিয়ানকে বলেন, চীন ও রাশিয়ার মতো সমস্যাকে মোকাবিলায় ন্যাটো জোটের গুরুত্ব বাইডেন ভালোমতো জানেন। তিনি এই সুযোগ কাজে লাগাতে চাইবেন।
ব্রাসেলসে যাওয়ার আগে বাইডেনও বলেছেন, ‘আমরা বিশ্বাস করি, যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা রক্ষার সক্ষমতায় ন্যাটো জোটের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে এবং আমি তাদের (ন্যাটোর সদস্যদেশ) এ-বিষয়ক বাধ্যবাধকতার কথা জানাতে চাই। ’ এদিকে জোট সদস্যদের পারস্পরিক আস্থার সম্পর্ক উন্নয়ন, চীন-রাশিয়ার বিরোধিতার পাশাপাশি জলবায়ু পরিবর্তন, সাইবার নিরাপত্তা, আফগানিস্তান থেকে ন্যাটো সেনাদের প্রত্যাহারের বিষয়ে আলোচনা জোটের এবারের সম্মেলনে প্রাধান্য পাবে।
Share this content: