,
প্রচ্ছদ | জাতীয় | আন্তর্জাতিক | অর্থনীতি | আমেরিকা | লাইফ স্টাইল | ভিডিও নিউজ | ফিচার | আমেরিকা | বিনোদন | রাজনীতি | খেলাধুলা | বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি | শিক্ষা

১০৫ রানে জিতে হোয়াইট ওয়াশ এড়ালো বাংলাদেশ

১০৫ রানে জিতে হোয়াইট ওয়াশ এড়ালো বাংলাদেশ। বাংলাদেশের দেওয়া ২৫৭ রানের লক্ষ্যে খেলতে নেমে ৮৩ রানে ৯ উইকেট হারিয়ে ফেলে জিম্বাবুয়ে। এরপর শুরু হয় এনগ্রাভা-নাইউচির গল্প। দুজনে ৫৮ বলে শেষ উইকেটে ৬৮ রানের রেকর্ড গড়ে থামেন। ৩১ বলে ২৬ রানে নাইউচি আউট হলে শেষ পর্যন্ত তারা ১৫১ রানে অলআউট হয় তারা। মোস্তাফিজ বোল্ড করেন তাকে। ৫.২ ওভারে ১৭ রান দিয়ে তিনি ৪ উইকেট নেন। সর্বোচ্চ ৩৪ রান করেন এনগ্রাভা। মাদান্দের ব্যাট থেকে আসে ২৪, কাইয়া ১০ ও জংওয়ে আউট হন ১৫ রানে। এ ছাড়া কেউ দুই অঙ্কের ঘর পেরোতে পারেননি। ২টি করে উইকেট নেন ইবাদত-তাইজুল। ম্যান অব দ্যা ম্যাচ আফিফ। ম্যান অব দ্য সিরিজ রাজা।

বাংলাদেশ: ২৫৬/৯ (৫০ ওভার)

শেষ উইকেটে ফিফটির জুটিতে চোখ রাঙাচ্ছে জিম্বাবুয়ে

৮৩ রানে ৯ উইকেট পড়ার জুটি গড়েন এনগ্রাভা-নাইউচি। দঃলীয় ১০২ রানে আউট হয়েও হলেন নাইউচি। হাসানের নো বল হওয়াতে বেঁচে যান। মাত্র ৪০ বলে দুজনের জুটির ফিফটি হয়। এনগ্রাভা ২৯ ও নাইউচি ১৯ রানে ব্যাটিং করছেন।

৪৯ রানে উইকেট হারানোর প্রতিরীধ গড়েন মাদান্দে-জঙওয়ে। সেটি ভাঙলেন মোস্তাফিজ। জঙওয়েকে ফেরান ১৫ রানে। এরপর এসে এবার মাদান্দেকে ফেরান ২৪ রানে। একই ওভারে আউট হন ইভান্সও। নিজের তৃতীয় ওভারে ৪ রান দিয়ে নেন ৩ উইকেট। ৮৩ রানে ৯ উইকেট হারালো জিম্বাবুয়ে। বাংলাদেশের জয়ের জন্য প্রয়োজন মাত্র ১ উইকেট।

ইবাদত-তাইজুলে ধুঁকছে জিম্বাবুয়ে

এবার মুনিয়োঙ্গাকে সাজঘরে পাঠালেন তাইজুল। বল মিস করলে স্ট্যাম্পিং করেন মুশফিক। ২ চারে ১৮ বলে ১৩ রান করেন এই ব্যাটসম্যান। ৪৯ রানে দলীয় ষষ্ঠ উইকেট হারালো জিম্বাবুয়ে। ক্রিজে মাদান্দের সঙ্গী জংওয়ে। তাইজুলের এটি দ্বিতীয় উইকেট। এর আগে অভিষিক্ত ইবাদত পরপর ২ বলে নিয়েছেন ২ উইকেট। একটি করে উইকেট নিয়েছেন মিরাজ-হাসান।

৩১ রানে ৫ উইকেট নেই 

তাইজুলের আর্ম বলে ফ্লিক করতে গিয়ে এলবিডব্লিউ হন কাইয়া। জোরালো আবেদনে সাড়া দেন আম্পায়ার। আউটের সিদ্ধান্তে অখুশি ছিলেন কাইয়া। প্রথম ম্যাচে শতক হাঁকানো এই ব্যাটসম্যান আউট হন ২২ বলে ১০ রানে। প্রথম পাওয়ার প্লেতে দলটি ৫ উইকেট হারিয়ে ৩২ রান করে। ক্রিজে আছেন মাদান্দে-মুনিয়োঙ্গা।

অভিষেকেই পরপর ২ বলে ইবাদতের ২ উইকেট

অভিষেক ম্যাচে দুর্দান্ত ইবাদত হোসেন। নিজের দ্বিতীয় ওভারে পরপর দুই বলে নেন ২ উইকেট। মাধেভেরেকে ফেরানোর পর উড়তে থাকা রাজাকে ফেরান শূন্য রানে বোল্ড করে। ব্যাক অব লেন্থের তৃতীয় বল। ডিফেন্ড করতে চেয়েছেন মাধেভেরে। বল ব্যাটে লেগে যায় পয়েন্টে দাঁড়ানো মিরাজের হাতে। ১০ বলে ১ রান করেন মাধেভেরে। পরের বলেই বোল্ড হন নতুন ব্যাটসম্যান রাজা। ইবাদতের ইয়র্কারে উড়ে যায় রাজার স্ট্যাম্প। পরপর দুই ম্যাচে ম্যাচ জেতানো সেঞ্চুরির ইনিংস খেলা রাজাকে ফেরাতে পেরে উল্লাসে ভাসে বাংলাদেশ শিবির।

প্রথম ২ ওভারে ২ উইকেট নিয়ে বাংলাদেশের দারুণ শুরু 

প্রথম ওভারেই হাসানের উইকেট। ইনিংসের পঞ্চম বলে কাইটানোকে এলবিডব্লিউ করে ফেরান এই ডানহাতি পেসার। ফ্রন্টফুটে গিয়ে ফ্লিক করতে গিয়ে বল মিস করেন কাইটানো। শূন্য রানে ফেরেন এই ওপেনার। বাংলাদেশের শুরুটাও হয় দুর্দান্ত। দ্বিতীয় ওভারে আসেন মিরাজ। তার ঘূর্ণিতে পরাস্ত হন মারুমানি। তিনি এগিয়ে এসে মারতে চেয়েছিলেন, কিন্তু বলে অফ স্ট্যাম্প উপড়ে ফেলে। ৪ বলে ১ রান করেন মারুমানি। ক্রিজে কাইয়ার সঙ্গী মাধেভেরে। ২ ওভারে ২ উইকেট নিয়ে বাংলাদেশের দারুণ শুরু।

আফিফ-এনামুলে ২৫৭ রানের লক্ষ্য দিলো বাংলাদেশ

আফিফ-এনামুলে ২৫৭ রানের লক্ষ্য দিলো বাংলাদেশ। ১৯ রানে তামিমের রানআউটে যেনো পতনের শুরু। ভালো শুরুর আভাস দিয়েও বাংলাদেশ ৮ বলের ব্যবধানে ৩ উইকেট হারায়। শান্ত-মুশফিক ফেরেন শূন্যরানে। এরপর এনামুল-মাহমুদউল্লাহ জুটি গড়ে প্রতিরোধ গড়েন। মাহমুদউল্লাহ ধীরে চলো নীতিতে খেলতে থাকেন। তবে এনামুল রান-বলের পার্থক্য কমানোর চেষ্টা করছিলেন। ৭৬ রানে এনামুল ফিরলে ভাঙে ৯০ বলে ৭৭ রানের জুটি। এরপর মাহমুদউল্লাহর সঙ্গী হন আফিফ। এখানেও খেলতে থাকেন আগের মতো। আফিফ হাত খুলে খেলার চেষ্টা করেন। তবে ৬৯ বলে ৩৯ রানে মাহমুদউল্লাহ আউট হলে তিনি কিছুট চাপে পড়ে যান। এই জুটি থেকে আসে ৫৭ বলে ৪৯। আফিফ শেষ পর্যন্ত অপরাজিত থাকেন ৮১ বলে ৮৫ রানে। ৪ মেরেছেন ছয়টি আর ৬ দুইটি। তার সঙ্গে একে একে আউট হন মিরাজ (১৪) তাইজুল (৫) হাসান (০) ও মোস্তাফিজ (০)। ৯ উইকেটে ২৫৬ রান করে বাংলাদেশ। জিম্বাবুয়ের হয়ে ২ উইকেট করে নেন ইভান্স ও জংওয়ে।

উইকেটের মিছিলে এক প্রান্তে দুর্দান্ত আফিফ

রাজার নিচু হয়ে আসা বলে অনসাইডে খেলেন আফিফ। সিঙ্গেল নিলেন সহজেই। দুই রান নিতে গেলেই বাঁধে বিপত্তি। ডিপ মিডউইকেট থেকে দৌড়ে এসে থ্রো করেন মারুমানি। ১৩ বলে ৫ রানে ফেরেন তাইজুল। আফিফের সঙ্গী হাসান-মোস্তাফিজও ফেরেন দ্রুত।

মিরাজের বিদায়ের পর আফিফের ফিফটি 

রাজাকে স্কয়ার লেগে খেলে ডাবল নেন আফিফ। তাতে পৌঁছে যান ফিফটিতে। ৫৮ বলে ৩ চার ১ ছয়ে হাফ সেঞ্চুরির দেখা পান এই বাঁহাতি। এটি তার ক্যারিয়ারের তৃতীয় ফিফটি। এর আগে মিরাজ আউট হন ১৪ রানে।

বাংলদেশের দুইশর পর আউট মিরাজ 

আফিফের সঙ্গে জুটি বেঁধে খেলছিলে ধীরসুস্থে। কিন্তু রাজা বেশিদূর এগোতে দিলেন না মিরাজকে। এলবিডব্লিউ হয়ে ফেরেন সাজঘরে। এক পা এগিয়ে খেলতে যেয়ে বল মিস করেন। জোরালো আবেদনে সাড়া দেন আম্পায়ার। মিরাজ অখুশি ছিলেন আম্পায়ারের সিদ্ধান্তে। ২৪ বলে ১৪ রান করেন এই ডানহাতি। ক্রিজে আফিফের সঙ্গী তাইজুল। এর আগে ৪১ ওভারে বাংলাদেশ দুইশ পূর্ণ করে।

৬৯ বলে ৩৯ রানে বোল্ড মাহমুদউল্লাহ, চাপে বাংলাদেশ 

৬৯ বলে ৩৯ রানে বোল্ড মাহমুদউল্লাহ। ধীরে চলো নীতিতে খেলতে থাকা মাহমুদউল্লাহ আউট হলেন এমন সময়ে যখন রান বাড়িয়ে নেওয়ার প্রয়োজন ছিল। ক্রিজে থিতু হয়্র ফিরলেন বিপদ বাড়িয়ে। এনগ্রাভার বেরিয়ে যাওয়া বল কাট করতে গিয়ে বোল্ড হলেন। তার ইনিংসে চারের মার ছিল মাত্র ৩টি। আফিফের সঙ্গে জুটিতে আসে ৫৭ বলে ৪৯ রান। যাতে মাহমুদউল্লাহর অবদান ছিল ২৬ বলে ২০। মাহমুদউল্লাহর ইনিংসে ডট ছিল ৩৯টি! ক্রিজে আফিফের সঙ্গী মিরাজ। এই জুটি এখন ভরসা।

৭১ বলে ৭৬ রানে আউট এনামুল

দারুণ খেলতে থাকা এনামুল ফিরলেন ৭৬ রানে। জংওয়ের বলে খোঁচা দিয়ে সাজঘরে ফেরেন। তামিম-শান্তরা আউট হলেও একপ্রান্তে দারুণ ছিলেন বিজয়। সুযোগ পেলেও হাঁকাচ্ছিলেন বাউন্ডারি। বল থেকে রানের সংখ্যা ছিল বেশি। সিরিজে দ্বিতীয় ফিফটির পরও খেলছিলেন দুর্দান্ত। কিন্তু জংওয়ের আউটসাইড অফে পিচ করা বল খোঁচা দিয়ে বসেন। সমাপ্তি হয় দারুণ এক ইনিংসের। এর আগে প্রথম ম্যাচে ৭৩ রান করেছিলেন এই ডানহাতি ব্যাটসম্যান। তার আউটে ভেঙে যায় ৯০ বলে ৭৭ রানের জুটি। ক্রিজে মাহমুদউল্লাহর সঙ্গী আফিফ।

এনামুলের হাফ সেঞ্চুরির পর বাংলাদেশের সেঞ্চুরি

২১তম ওভারে বাংলাদেশের স্কোর একশ ছাড়ালো। ব্র্যাড ইভান্সকে ছক্কা মেরে দলীয় সংগ্রহ তিন অঙ্কের ঘরে নেন এনামুল হক বিজয়। তার সঙ্গে ক্রিজে আছেন মাহমুদউল্লাহ।

এনামুলের হাফ সেঞ্চুরি

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজে দ্বিতীয় হাফ সেঞ্চুরি করলেন এনামুল হক বিজয়। ৪৮ বলে চারটি চার ও তিনটি ছয়ে পঞ্চাশ ছোঁন বাংলাদেশের ওপেনার। প্রথম ম্যাচে ৭৩ রান করেছিলেন তিনি। ৬ রানে ৩ উইকেট হারানোর মাঝে তার এই ফিফটি আশাজাগানিয়া।

৮ বলে ৩ উইকেট হারিয়ে ধুঁকছে বাংলাদেশ

তামিম-শান্তর পর ফিরলেন মুশফিক। শর্ট বলে থার্ডম্যান অঞ্চলে আপার কাট করতে চেয়েছিলেন মুশফিক, কিন্তু ভাগ্য সহায় হয়নি। দৌড়ে এসে দারুণ ক্যাচ ধরেন এনগ্রাভা। ৩ বল খেলে রানের খাতা খুলতে পারেননি মুশফিক। মেডেন দিয়ে ২ উইকেট নেন ইভান্স। তামিম-শান্তর পর ফিরলেন তিনিও। দুই ওভারে ৮ বলের ব্যবধানে বাংলাদেশ হারালো ৩ উইকেট। ক্রিজে এনামুলের সঙ্গী মাহমুদউল্লাহ। প্রথম পাওয়ার প্লে থেকে আসে ৩ উইকেটে ৪৭ রান।

শান্ত গোল্ডেন ডাক

ক্রিজে এসেই প্রথম বলে ফিরলেন শান্ত। ইভানসের শর্ট বলে কাট করতে চেয়েছিলেন তিনি, বল চলে যায় ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টে দাঁড়ানো মাধেভেরের হাতে। তামিমের পর শান্তর উইকেট হারিয়ে চাপে বাংলাদেশ।

রানআউট তামিম 

দারুণ শুরুর পরও ইনিংস বড় করতে পারলেন না তামিম ইকবাল। এনামুলের সঙ্গে ভুল বোঝাবুঝিতে রানআউট হয়ে ফিরলেন এই বাঁহাতি ব্যাটসম্যান। ৩০ বলে ১৯ রান করেন তামিম। তার ইনিংসে চারের মার ছিল ৩টি।

প্রথম ৫ ওভারে ২১ বলই ডট খেললেন তামিম-এনামুল

ধীরগতির শুরুর কারণে বাংলাদেশ পিছিয়ে ছিল প্রথম দুই ম্যাচেই। তৃতীয় ম্যাচেও এর ব্যতিক্রম ঘটেনি। পাওয়ার প্লের প্রথম ৫ ওভারে বাংলাদেশ করে ২৬ রান। বাউন্ডারি থেকে এসেছে ১৬ রান। ৩০ বলের মধ্যে ২১ বলই ছিল ডট। তামিম ১৮ ও এনামুল ৭ রানে ব্যাটিং করছেন।

ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

বুধবার (১০ আগস্ট) বাংলাদেশ সময় দুপুর ১টা ১৫ মিনিটে স্বাগতিক জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে লড়বে তামিমের দল। এই ম্যাচে টস হেরে ব্যাটিং করবে বাংলাদেশ। টি-টোয়েন্টির পর ওয়ানডে সিরিজেও হেরে বাংলাদেশ দলের আত্মবিশ্বাস একেবারে তলানিতে। সিরিজের এক ম্যাচ বাকি থাকতেই হারতে হয়েছে ওয়ানডে সিরিজ। তাই শেষ ম্যাচটি বাংলাদেশের জন্য হোয়াইটওয়াশের লজ্জা এড়ানোর ম্যাচ।

বাংলাদেশ একাদশ

বাংলাদেশ একাদশে দুই পরিবর্তন নিয়ে নেমেছে। মোস্তাফিজুর রহমান ফিরেছেন একাদশে, অভিষেক হচ্ছে ইবাদত হোসেনের। বাদ পড়েছেন শরিফুল ইসলাম ও তাসকিন আহমেদ।

একাদশে যারা, তামিম ইকবাল (অধিনায়ক), এনামুল হক বিজয়, নাজমুল হোসেন শান্ত, মুশফিকুর রহিম, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, আফিফ হোসেন, মেহেদী হাসান মিরাজ,  তাইজুল ইসলাম, মুস্তাফিজুর রহমান, এবাদত হোসেন ও হাসান মাহমুদ।

জিম্বাবুয়ের দুই পরিবর্তন, অধিনায়ক রাজা 

অন্যদিকে চোটের কারণে ছিটকে গেছেন জিম্বাবুয়ের অধিনায়ক রেগিস চাকাভা। তার জায়গায় অধিনায়কত্ব করছেন সিকান্দার রাজা। স্বাগতিক দলেও পরিবর্তন দুটি। রেগিস চাকাভা ও তানাকা চিভাঙ্গার বদলে সুযোগ পেয়েছেন রিচার্ড এনগারাভা ও ক্লাইভ মাদান্দে। জিম্বাবুয়ের ১৫২তম ক্রিকেটার হিসেবে ওয়ানডে অভিষেক হলো মাদান্দের।

একাদশে যারা, সিকান্দার রাজা (অধিনায়ক) ক্লাইভ মাদান্দে, ব্র্যাডলি ইভান্স, তাকুদওয়ানাশে কাইতানো, লুক জঙউই, ইনোসেন্ট কাইয়া, ওয়েসলে মাধভের, তাদিওয়ানশে মারুমানি, টনি মুনিয়োঙ্গা, ভিক্টর নিয়ুচি ও রিচার্ড এনগারাভা।

আত্মবিশ্বাস ফিরে পেতে জিততে মরিয়া বাংলাদেশ 

সিরিজ হেরে মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখছেন অধিনায়ক তামিম। দলের আত্মবিশ্বাস ফিরিয়ে পেতে জেতা উচিত বলে মনে করছেন বোলিং কোচ অ্যালান ডোনাল্ড।

গতকাল সাংবাদিকদের ডোনাল্ড বলেছেন, ‘কঠিন শিক্ষা পাওয়ার পর যেমন হয়, দলের অবস্থা তেমনই। আমরা অনেক সুযোগ হাতছাড়া করেছি। কিছু ভালো সিদ্ধান্ত নিয়েছি, কিছু বাজে সিদ্ধান্তও। আজ সকালে আমরা এ নিয়ে কথা বলেছি। আমরা এই দলের ঘুরে দাঁড়ানোর সামর্থ্য নিয়ে কথা বলেছি। সিরিজ হেরেছি। কিন্তু আত্মবিশ্বাস নেওয়ার জন্য জিততে হবে।’

২১ বছর পর চারশতম ম্যাচে লজ্জার মুখোমুখি

বাংলাদেশ এই ম্যাচের মাধ্যমে নিজেদের ৪০০তম ওয়ানডে খেলবে। এই মাইলফলকের ম্যাচেও যেন লজ্জার মুখোমুখি। বাংলাদেশ সবশেষ জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ হয়েছিল ২০০১ সালে। ২১ বছর আগে! বর্তমানে খেলা বেশ কয়েকজন ক্রিকেটার তখন শিশু! ৯ বছর পর সিরিজ জেতা জিম্বাবুয়েকে এবার হাতছানি দিচ্ছে একুশ বছর পর হোয়াইটওয়াশ করার।

১ ম্যাচ হাতে রেখে সিরিজ জিম্বাবুয়ের

বাংলাদেশের দেওয়া ২৯০ রান তাড়া করে ৫ উইকেটে জিতলো জিম্বাবুয়ে। এতে ১ ম্যাচ হাতে রেখেই নিশ্চিত হলো সিরিজ। এর আগে সবশেষ ২০১৩ সালে বাংলাদেশকে সিরিজ হারিয়েছিলে জিম্বাবুয়ে। প্রথম ম্যাচে কাইয়া-রাজা এবার রাজা-চাকাভার মহাকাব্যিক ইনিংসে জিতলো জিম্বাবুয়ে। ৪৯ রানে চার উইকেট পতনের পর শুরু হয় রাজা-চাকাভার গল্প। থামেন ২০১ রান করে। জিম্বাবুয়ের ইতিহাসে পঞ্চম উইকেটে সর্বোচ্চ জুটি। চাকাভা ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি (১০২) করে ফিরলেও রাজা ১১৭ রানে অপরাজিত ছিলেন। আগের ম্যাচে রাজা অপরাজিত ছিলেন ১৩৫ রানে। শেষে অভিষিক্ত টনি খেলেন মারকুটে ইনিংস। তিনি ১৬ বলে ৩০ রান যোগ করেন। তাতে ১৫ বল হাতে রেখেই ম্যাচ জিতে যায় জিম্বাবুয়ে। বাংলাদেশের বোলিং-ফিল্ডিং শুরুতে আঁটসাঁট হলেও সময় বাড়ার সঙ্গে খেই হারিয়ে ফেলে। শরিফুল ছিলেন এলোমেলো, ৯ ওভারে ৭৭ রান দেন। আর তাসকিন সমান ওভারে দেন ৬২। ২টি করে উইকেট নেন হাসান-মিরাজ।

Chairman & Editor-in-Chief : Shaikh Saokat Ali
Managing Director: Akbar Hossain
Executive Editor: Mehedi Hasan
E-mail : abnanewsusa@gmail.com
Usa Office: 289 West Koach Avenue, Egg harbor City, New Jersey-08215, Bangladesh Office : 60/1. Purana Paltan (2nd Floor), Dhaka-1000, Usa. Phone: +16094649559, Cell:+8801711040113, +8801912-621573
Server mannarged BY PopularServer
Design & Developed BY PopularITLimited