খেলাধুলা
হাসিটা চওড়া হতে দিলেন না মাহমুদউল্লাহ

এবিএনএ : দিনের শেষ বলটা কি ওভাবে না খেললে চলত না মাহমুদউল্লাহর? তিনি এভাবে বোল্ড না হলে তো দিনটা হাসতে হাসতে শেষ করতে পারত বাংলাদেশ। সে জন্যই ৩ উইকেটে ১৫২ রান করেও পুরোপুরি খুশি হতে পারছে না বাংলাদেশ। দ্বিতীয় দিন শেষে ৭ উইকেট হাতে রেখে ১২৮ রানে এগিয়ে বাংলাদেশ।
মাহমুদউল্লাহর এই ‘আত্মহত্যা’র আগে মনে হচ্ছিল, কেউ হয়তোবা উইকেটটা বদলেই দিয়েছে। প্রথম সেশনে ৫ উইকেট পড়ে গেল যে পিচে, সেখানে পরের দুই সেশনে কিনা পড়ল মাত্র ৫ উইকেট। উইকেটের এমন আপাত–বদলে যাওয়াতেই ১২৮ রানের লিডও স্বস্তি দিচ্ছে না বাংলাদেশকে।
অথচ লিডটা হতে পারত অনেক অনেক বড়। ১৪৪ রানেই ইংল্যান্ড হারিয়ে ফেলে ৮ উইকেট। সেটা ১৬৩ রানে থাকা অবস্থায় মধ্যাহ্নবিরতিতে যায় ইংল্যান্ড। বাংলাদেশ তখন লিডের স্বপ্ন দেখছে। কিন্তু কে জানত ক্রিস ওকস আর আদিল রশিদ এভাবে মোড় ঘুরিয়ে দেবেন ম্যাচের! শেষ পর্যন্ত মিরাজের ষষ্ঠ শিকার হয়ে যখন আউট হলেন ওকস, ইংল্যান্ডের রান ২৪৩। বাংলাদেশের বিপক্ষে নবম উইকেটে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড (৯৯) গড়েছেন এ দুজন। ওকস করেছেন ১২২ বলে ৪৬, শেষ পর্যন্ত রশিদ অপরাজিত থেকে গেছেন ১০৭ বলে ৪৪ রান করে। ২৪৪ রানে অলআউট হয়ে ২৪ রানের লিড পায় ইংল্যান্ড।
আজ ইংল্যান্ডের ৭ উইকেটই ভাগাভাগি করে নিয়েছেন মেহেদী হাসান মিরাজ ও তাইজুল ইসলাম। ৪ উইকেট নিয়ে আবারও ইনিংসে ৬ উইকেট পেলেন মিরাজ । ৬২ রানে ৬ উইকেট মিরাজের, ৬৫ রানে ৩ উইকেট তাইজুলের। প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে ক্যারিয়ারের প্রথম দুই টেস্টেই ইনিংসে ৫ উইকেট পেলেন মিরাজ। টেস্ট ইতিহাসের প্রথম অফ স্পিনার হিসেবেও! কিন্তু ব্যক্তিগত এই অর্জনে প্রথম ইনিংসে লিড না পাওয়ার দলীয় হতাশাটা তাঁকে নিশ্চয়ই পোড়াচ্ছে।
দ্বিতীয় ইনিংসে অবশ্য দুর্দান্ত শুরুতে সে হতাশা কাটিয়ে উঠছিলেন তামিম ইকবাল ও ইমরুল কায়েস। আক্রমণাত্মক ব্যাটিংয়ে ১৮ মাস পর ওপেনিং জুটিতে পঞ্চাশ পেরোলেন এই জুটি। পাকিস্তানের বিপক্ষে ৩১২ রানের পর এটি তাঁদের প্রথম পঞ্চাশ (৬৫) ছাড়ানো জুটি। কিন্তু জাফর আনসারীর নিরীহদর্শন এক বলে তামিম (৪৭ বলে ৪০ রান) ফিরতেই শঙ্কা জাগল আবার। সে শঙ্কা রূপ নিল আতঙ্কে, যখন ১ বল পরেই ফিরে গেলেন মুমিনুল! তবে কি আরেকটি ধস শুরু হতে যাচ্ছে?
তবে ইমরুল-মাহমুদউল্লাহর তৃতীয় উইকেট জুটিতে বাংলাদেশের ভয় কেটে যায়। প্রায় ৫ রান রেটে ৮৬ রান তুলেছে এই জুটি। দিন শেষে ইমরুল অপরাজিত আছেন ৫৯ রানে, মাহমুদউল্লাহ ফিরেছেন ৪৭ রানে। আগামীকাল এ রকম আত্মবিশ্বাসী ব্যাটিংটা অন্যরা করতে পারলেই ইংল্যান্ডের বিপক্ষে প্রথম টেস্ট জয়ের স্বপ্নটা সত্যি হয়ে যাবে।
অথচ লিডটা হতে পারত অনেক অনেক বড়। ১৪৪ রানেই ইংল্যান্ড হারিয়ে ফেলে ৮ উইকেট। সেটা ১৬৩ রানে থাকা অবস্থায় মধ্যাহ্নবিরতিতে যায় ইংল্যান্ড। বাংলাদেশ তখন লিডের স্বপ্ন দেখছে। কিন্তু কে জানত ক্রিস ওকস আর আদিল রশিদ এভাবে মোড় ঘুরিয়ে দেবেন ম্যাচের! শেষ পর্যন্ত মিরাজের ষষ্ঠ শিকার হয়ে যখন আউট হলেন ওকস, ইংল্যান্ডের রান ২৪৩। বাংলাদেশের বিপক্ষে নবম উইকেটে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড (৯৯) গড়েছেন এ দুজন। ওকস করেছেন ১২২ বলে ৪৬, শেষ পর্যন্ত রশিদ অপরাজিত থেকে গেছেন ১০৭ বলে ৪৪ রান করে। ২৪৪ রানে অলআউট হয়ে ২৪ রানের লিড পায় ইংল্যান্ড।
আজ ইংল্যান্ডের ৭ উইকেটই ভাগাভাগি করে নিয়েছেন মেহেদী হাসান মিরাজ ও তাইজুল ইসলাম। ৪ উইকেট নিয়ে আবারও ইনিংসে ৬ উইকেট পেলেন মিরাজ । ৬২ রানে ৬ উইকেট মিরাজের, ৬৫ রানে ৩ উইকেট তাইজুলের। প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে ক্যারিয়ারের প্রথম দুই টেস্টেই ইনিংসে ৫ উইকেট পেলেন মিরাজ। টেস্ট ইতিহাসের প্রথম অফ স্পিনার হিসেবেও! কিন্তু ব্যক্তিগত এই অর্জনে প্রথম ইনিংসে লিড না পাওয়ার দলীয় হতাশাটা তাঁকে নিশ্চয়ই পোড়াচ্ছে।
দ্বিতীয় ইনিংসে অবশ্য দুর্দান্ত শুরুতে সে হতাশা কাটিয়ে উঠছিলেন তামিম ইকবাল ও ইমরুল কায়েস। আক্রমণাত্মক ব্যাটিংয়ে ১৮ মাস পর ওপেনিং জুটিতে পঞ্চাশ পেরোলেন এই জুটি। পাকিস্তানের বিপক্ষে ৩১২ রানের পর এটি তাঁদের প্রথম পঞ্চাশ (৬৫) ছাড়ানো জুটি। কিন্তু জাফর আনসারীর নিরীহদর্শন এক বলে তামিম (৪৭ বলে ৪০ রান) ফিরতেই শঙ্কা জাগল আবার। সে শঙ্কা রূপ নিল আতঙ্কে, যখন ১ বল পরেই ফিরে গেলেন মুমিনুল! তবে কি আরেকটি ধস শুরু হতে যাচ্ছে?
তবে ইমরুল-মাহমুদউল্লাহর তৃতীয় উইকেট জুটিতে বাংলাদেশের ভয় কেটে যায়। প্রায় ৫ রান রেটে ৮৬ রান তুলেছে এই জুটি। দিন শেষে ইমরুল অপরাজিত আছেন ৫৯ রানে, মাহমুদউল্লাহ ফিরেছেন ৪৭ রানে। আগামীকাল এ রকম আত্মবিশ্বাসী ব্যাটিংটা অন্যরা করতে পারলেই ইংল্যান্ডের বিপক্ষে প্রথম টেস্ট জয়ের স্বপ্নটা সত্যি হয়ে যাবে।