এবিএনএ : যুক্তরাস্ট্রের নিউজার্সি অঙ্গরাজ্যের সাউথজার্সি মেট্টো আ’লীগের বেহাল দশা, সাংগঠনিক কার্যক্রমের তোয়াক্কা না করে অনৈতিক ভাবে বিভিন্ন গ্রুপে চলছে অসাংগঠনিক কার্যক্রমে প্রতিযোগিতা যেন দেখার কেউ নাই। একাধীক সভা সাংবাদিক সম্মেলন একাধীক গ্রুপে মূখোমূখী পাল্টা সমাবেশ চরম উত্তেজনার মধ্য চলছে প্রবাসে গঠিত এ সংগঠনটি। আমাদেও এ প্রতিনিধি একাধিক নেতা-কর্মী-মুক্তিযোদ্ধা ও আওয়ামী পরিবারের লোকজনের সাথে কথা বলে এ ব্যাপক অনুসন্ধান করে রিপোর্ট তৈরি করেছেন। সাউথজার্সি মেট্টো আ’লীগ প্রতিষ্ঠিত হয় ২০০৯ সালে তৎকালীন যুক্তরাস্ট্র আ’লীগ সভাপতি অদ্যাপক খালিদ হাসান কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত হয় সাউথজার্সি মেট্টোপলিটন সিটি আ’লীগ। আর তৎকালীন যুক্তরাস্ট্র আ”লীগের ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারী সাজ্জাদ হোসেন ও উপদেষ্টা সিদ্দিকুর রহমানের সমর্থন পুষ্ট হয়ে প্রতিষ্টা পায় সাউথজার্সি মেট্রো আ’লীগ। প্রতিষ্টার শুরুতেই দুটো গ্রুপে হোচট খায় সাংগঠনিক কার্যক্রমে তৎকালীন সিটি আ’লীগের নেতৃত্বে ছিলেন সভাপতি জহিরুল ইসলাম, সাধারন সম্পাদক শামিম, সাংগঠনিক সম্পাদক সাংবাদিক শওকত শিমুল। মেট্রো আ’লীগের নেতৃত্বে ছিলেন সভাপতি জাহাঙ্গীর ভুইয়া, সিনিয়র সহ-সভাপতি সিরাজুদ্দৌলা ভুইয়া ও সাধারন সম্পাদক জসীম উদ্দীন। পরে যুক্তরাস্ট্র এর নতুন কমিটিতে ড. সিদ্দিকুর রহমান সভাপতি ও সাজ্জাদুর রহমান সেক্রেটারী হওয়ার পর নেতৃবৃন্ধ স্থানীয় দুটো গ্রুপকে একত্রে কাজ করার আহবান জানিয়ে একটি নতুন ২০ সদস্য বিশিষ্ট আহবায়ক কমিটি করেদেন। তার পর থেকে গ্রুপিংয়ের নতুন মাত্রা যোগ হয়। এক পর্যায়ে ৫ মাস পর যুক্তরাস্ট্র আ’লীগের সভাপতি ড. সিদ্দিকুর রহমান একটি অংশকে ডেকে নিউইয়র্কে একটি রেস্টুরেন্টে যেখানে বসে ১৭ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি দেন। যার সভাপতি সিরাজুদ্দোলা ভুইয়া, সাধারন সম্পাদক জসিম উদ্দীন ও সাংগঠনিক সম্পাদক সাংবাদিক শওকত শিমুল। তখন থেকে অপর একটি বৃহৎ অংশ কমিটি গঠনের এ প্রক্রিয়াটি ও একজন ব্যাক্তি সহ-সভাপতি হওয়ার বিরুদ্ধে ব্যাপক ক্ষোভ ও সভা সমাবেশ ও একাধীক সাংবাদিক সম্মেলনের মাধ্যমে একদপা দাবী পেশ করেন তাদেও মূল দাবী ছাত্র শিবিরের সাবেক নেতাকে এই কমিটি থেকে বাদ দিতে হবে। সাউথজার্সি মেট্টো আ’লীগের অপর গ্রুপের নেতৃত্ব দেন বীর মুক্তিযোদ্ধ তাহের ভুইয়া, রফিক উদ্দীন, ইমরান ভূইয়া, কামাল, জাহাঙ্গীর এদেও নেতৃত্বে একটি জোট গঠন হয়। তখন থেকেই তাদের একটি দাবী শিবির মুক্ত আ’লীগ চায়। দীর্ঘ দিন থেকেই দুটো গ্রুপ, পাল্টাপাল্টি সমাবেশ করে আসছিলেন। বিরোধী গ্রুপটি দীর্ঘ দিন ড. সিদ্দিকুর রহমানের সাথে একাধিক বার যোগাযোগ করলেও সিদ্দিকুর রহমানের একটাই কথা যার তার বিরুদ্ধে সাংবাদিক সম্মেলন করেছিলেন তাদের সাথে আলোচনা করেও সমঝোতা নেই। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক প্রথম সারীর নেতা বলেন সকালে সভাপতি বিকালে নাই টাকায় মুক্তিযোদ্ধা না দিলে চুক্তিযোদ্ধা হাজার ডলারে সভাপতি ৫০০ ডলারে ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ৩০০ সম্পাদক এরই নাম সাউথজার্সি মেট্টো আ’লীগ। এ যেন চলছে ভানুমতির খেলা। ২০০৩ সালে প্রথম ১৭ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি দিলেও ১ মাস পর ঐ ১৭ জনের মধ্যে রদবদল করে ৭১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্নাঙ্গ কমিটি দেন ঐ কমিটি দেওয়ার পরদিন ই ৫ জন প্রথম সারির নেতা অভিযোগ করে ঘরে বসে যান। সাউথজার্সি মেট্টো পলিটন সিনিয়র আ’লীগের সাবেক সভাপতিকে ও সিনিয়র সহ-সভাপতিখালিদ হাসানকে বাদ দেওয়ায় একটি অংশ নিরবে নি:ক্রিয় হয়ে যান। সাউথজার্সি মেট্টো পলিটন সিনিয়র আ’লীগের সভাপতি সিরাজুদৌলার নেতেৃত্বে দলটির কার্যক্রম চলছিল। কিছুদিন না যেতেই বিজয় দিবসের একটি অনুষ্ঠানে এক বিতর্কে সিরাজুদৌলা ভূইয়া অসুস্থ হয়ে হাসফাতালে গেলে অসাংগঠনিক বাবে ১নং সহ-সভাপতি শামিমকে ডিঙ্গিয়ে ২ নং সহ-সভাপতি মাসুদ চৌধুরীকে ভারপ্রাপ্ত সভাপতি করেন যেটাঅনেক বাদা দিলেও সংগঠনের একজন সদস্য শহীদ খানের একক ইচ্ছায় হয়। ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাত্র ৩ মাসের মধ্য গ্রুপ ত্যাগ করে অপর গ্রুপে চলে যাওয়ায় তার শুনতা হওয়ায় ৩নং সহ-সভাপতি শাহজাহান ও ৪নং সহ-সভাপতি পলাশ চৌধুরীকে ডিঙ্গিয়ে ভারপ্রাপ্ত সভাপতি বানান আহসান হাবিবকে। তানিয়ে কার্যকরি কমিটির মধ্য দুরত্ব বাড়তে থাকে এক পর্যায়ে সাধারন সম্পাদক ষ্টেট মূভ করার কারনে শুন্যতা সৃষ্টি হলে ১নং সাধারন সম্পাদক মো: শাহিনকে ভারপ্রাপ্ত সাধারন সম্পাদক করা হয়। ভারপ্রাপ্ত সাধারন সম্পাদক মহাম্মদ শাহিন দায়িত্ব গ্রহনের পর সাংগঠনিক কার্যক্রম নিয়ে অন্য অঙ্গরাজ্যে চলে যাওয়া সাধারন সম্পাদক ও স্থানীয় ২জন যুগ্ন সাধারন সম্পাদ কেও সাংগঠনিক ২নং এম.ডি সমান ও ৩নং গৌতম নাগ ও ১নং সাংগঠনি সম্পাদক সাংবাদিক শওকত শিমুলকে রেখে ২নং সাংগঠনিক সম্পাদক আবুল আজাদ মিঠুকে ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকের দায়িত্ব দেয়া হয়। অল্প দিনের মধ্যে ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক আবুল আজাদ মিঠুকে সরিয়ে ৩নং সাংগঠনিক সম্পাদক অভিজিৎ চৌধুরী লিটনকে ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকের দায়িত্ব দেয়া হয়। যাহা সম্পূর্ন অগনতান্ত্রিক আবে সম্পাদক করা হয় এ ধরনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ করতে ৭১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটির কার্যকারি সভায় উপস্থিতির সংখ্যা ৮-৯ জনে দারিয়েছে যারমধ্যে ২২নং সহ-সভাপতি এক ২নং ৩নং সাংগঠনিক ২জন সম্পাদক মন্ডলির সদস্য ও ৪ জন সদস্য। এসব বিষয়ে কথা প্রসংঙ্গে সংগঠনের সভাপতি সিরাজুদ্দোলা ভূইয়া বলেন আমি এখন জীবিত মোটামুটি সুস্থ সংগঠনের নেতা কর্মীরা আমাকে চায় কিন্তু দু:খের বিষয় গুটি কয়েক সুবিধাবাদি বহিরাগত যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামীলিগের নেতাদের অনৈতিক ভাবে ম্যানেজ করে আমাকে ও ত্যাগি নেতা কর্মীদের দূরে সরিয়ে রাখছে। আমি সভাপতি কে বলেছি এখানে যে অরাজকতা হচ্ছে আমি এর নিরসন চাই তিনি আরও বলেন সাংগঠনিক ভাবে নিরসন না হলে প্রথম দফায় নিউইয়র্কে সাংবাদিক সম্মেলন দ্বীতিয় দফায় ঢাকা রিপোটার্স ইউনিটে সাংবাদিক সম্মেলন তৃতীয় দফায় বাংলাদেশ জাতীয় প্রেসকাবে স্মারক লিপি পেশ। সর্বশেষ ঢাকা ক্রেন্দীয় শহীদ মিনার এ আমরন অনশন করছে এ ভাবে সমাবেশ এ শিবিরের নেতা দ্বারা অসাংগঠনিক ভাবে দল পরিচালিত হতে দেওয়া হবে না। এ প্রসঙ্গে কথা হয় ১নং সহ-সভাপতি শামিম এর সাথে তিনি বলেন ১নং সহ-সভাপতি হলে কোন কার্যকারী সভা বিশেষ অনুষ্ঠান যাই হোক সবকিছুর প্রনেতা একজন সাবেক ছাত্র শিবির নেতা এটা অত্যন্ত লম্বাকর তিনি আরও বলেন আমি চাই ড.সিদ্দিকুর রহমান নিজে এসে এসব অসাংগঠনিক কার্যক্রম বন্ধের ব্যবস্থা করবেন বলে বিশ্বাস করবেন এ প্রসংঙ্গে সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা সংগঠনের সভাপতিকে বলেন সাধারন সম্পাদক ও সদস্য শহীন খানকে বহিষ্কার করলে তিনি সহ-সভাপতির সাথে থাকবেন কারন হিসাবে তিনি বলেন জসিম দীর্ঘদিন ষ্ট্রেটের বাইরে থাকেন ও জসিম দীর্ঘ ১ বছর আগে পদত্যাগ পত্র পাঠিয়েছেন ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আহসান হাবিব বরাবর সদস্য শহীদ খানের ব্যাপারে বলেন ও আমাকে সামাজিক সংগঠনের কাউন্টির ট্রাষ্টি বোর্ডের সদস্যতে নামিয়েছে এ প্রসংঙ্গে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্রলীদের নেতা ৪নং সহ-সভাপতি পলাশ চৌধুরী বলেন আমরা যারা বাংলাদেশ থেকে প্রত্যক্ষ ভাবে আওয়ামীলীগের রাজনীতির সাথে জড়িত ছিলাম এখানে তাদেরকে কোনঠাসা করছে একটি কুচক্র মহল আর যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামীলীগের সভাপতি না বুঝে তাদের মদদ দিচ্ছে যেটা অত্যন্ত বেদনাদায়ক ও লজ্জাকর। তিনি বলেন ৩মাস পর দেশে যাব এবং ৯০ দশকের ছাত্রলীগ নেতাদের এক করে সংগঠনের সদস্য ব্যবস্থার অবসান ঘটাবো ইনশাল্লাহ্। এদিকে সাইথজার্সি মেট্টো আ’লীগের অপর গ্রুপটি তাদের কার্যক্রম পরিচালনার জন্য নিজেদের মধ্য নির্বাচনের মাধ্যমে সভাপতি সাধারন সম্পাদক নির্বাচন করেছেন সভাপতি হচ্ছেন ৮০ দশকের চট্টগ্রামের ছাত্রলীগ নেতা রফিক ও সাধারন সম্পাদক ইমরান ভইয়া এদের সার্ভিক তত্বাবধায়ন করেন বীর মুক্তিযোদ্ধা তাহের ভুইয়া এদেও সাথে রয়েছে ২০/২৫ জন নেতা কর্মী দীর্ঘদিনদরে ড. সিদ্দিকের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করে চলছেন। সম্প্রতি নড়ে চড়ে বসেছেন তারা যুক্তরাস্ট্র কর্তৃক অনুমতিত মেট্টো আ’লীগের ভিতর দুইটি ভাগে বিভক্ত হয়েছে একটি কট্টোর পন্থি অন্যটি উদার পন্থি হিসাবে পরিচিত কট্টোর পন্থি গ্রুপের নেতৃত্বে দিচ্ছেন সংগঠনের সভাপতি সিরাজুদ্দোলা ভুইয়া, সহ-সভাপতি পলাশ চৌধুরী ১ নং যুগ্ন সাধারন সম্পাদক ও সাবেক ভারপ্রাপ্ত সধারন সম্পাদক মহাম্মদ শাহীন, ২নং যুগ্ন সাধারন সম্পাদক সাংবাদিক এমডি জামান, ৩ নং যুগ্ন সাধারন সম্পাদক গৌতম নাগ, ১ নং সাংগঠনিক সম্পাদক সাংবাদিক শওকত শিমুল, ২ নং সাংগঠনিক সম্পাদক ও সাবেক ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক আবুল আজাদ মিঠু। অন্যদিকে উদারপন্থি গ্রুপের নেতৃত্বে আছেন সংগঠনের সাধারন সম্পাদক অন্য অঙ্গরাজ্যে বসবাসকারী জসিম উদ্দীন, সদস্য শহিদ খান, সহ-সভাপতি আহসান হাবিব, সামসুল ইসলাম, শাহজাহান, সাব্বির ভুইয়াসহ ৫-৬ জন নিরপেক্ষ অবস্থানে থেকে সাংগঠনিক কার্যক্রম পরিচালনার পক্ষে আছেন। সাবেক ভারপ্রাপ্ত সাধারন সম্পাদক ও বর্তমান ১নং যুগ্ন সাধারন সম্পাদক মহাম্মদ শাহিন বলেন আমি শহীদ পরিবারের সন্তান হলেও এ সংগঠনের একজন সদস্যর কারনে যে আমি ও আমার নেতা কর্মীরা যে লাঞ্চনার স্বীকার হয়েছেন এ সব ব্যপারে একাধিকবার কথা বলেছি যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামীলীগ সভাপতি ড.সিদ্দিকুর রহমানের সাথে কিন্তু ফল হয়নি কোন। কারন তিনি মনে করেন সাউথজার্সি মেট্টো আওয়ামীলীগের সদস্য সামসুল ইসলাম , শাজাহান ও শহীদ খানের সাথে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামীলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি আকতারুজ্জামান এর সাথে বিশষ সম্পর্কের কারনে ড.সিদ্দিকুর রহমান ন্যায়-অন্যায় না বুঝে অন্ধ সার্পোট দিয়ে যান। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আর একনেতা বলেন আকতার ভাই হচ্ছে সিদ্দিকের বড় ডোনার যার কারনে সিদ্দিকুর তার বাহিরে যাবে না। কথা হয় ২নং যুগ্ন সাধারন সম্পাদক সাংবাদিক এমডি জামান ও গৈাতম নাগ এর সাথে তারা অভিন্ন সুরে বলেন। এই বস অসাংগঠনিক কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে অনেক প্রতিবাদ করেছি ফল শুন্য তারা আরও বলেন যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামীলীগ কতৃক অনুমোদন কমিটিতে যাদের নাম আসে তাদের নাম কেটে বাহিরের লোকদের বিভিন্ন পদে বসিয়েছে মাধ্যমে ২জন সম্পাদক মন্ডলির সভাপতির সদস্যকে যুগ্ন সাধারন সম্পাদক পরিচয় দেওয়া ২নং বহিরাগতকে সাংগঠনিক মহিলা সম্পাদিকা বানানো ২জন সম্পাদককে সহ-সভাপতি বানানো এরকম শত শত জোর দাবী সিদ্ধান্তের কারনে আজ এ অবস্থা ১নং সহ-সভাপতি শামিম আহসান ২নং সহ-সভাপতি মুক্তাদির সহ ৮-১০জনসহ ১নং সহ-সভাপতি নুরুন্নবী শামিম ২নং সহ-সভাপতি গ্রুপটি ও সাউথজার্সি মেট্টো আওয়ামীলীগের অপর গ্রুপের রফিক ইমরান গ্রুপ খ্যাত একটিই দাবি আওয়ামীলীগ পরিবারের সবাইকে এক পতাকা তলে এনে ঐক্যবদ্ধভাবে দল করার পত্যায়ে তারা প্রয়োজনে সাউথজার্সি মেট্টো আওয়ামীলীগের কন্ট্রোল গ্রুপটির সাথে সিরাজুদৌলা ভূইয়ার নেতৃত্বে একসাথে কাজ করতে আগ্রহী। (চলবে)