এবিএনএ : শৈশবে পিতৃহারা ডানপিঠে ছেলে আমি,প্রাইমারি স্কুল থেকেই বরাবর প্রথম হতাম। ভলিবল , হা ডু ডু, গােল্লাছুট, কানামাছি,দেীড়ঝাপ গাছেউঠা, পুকুরে ঝাপ,টেবিল টেনিশ, Sports,handball,ফুটবল কোনটি বাদ যায়নি।মনে পড়ে এই তো সেদিন বাগেরহাট Stadium এ শিশুলীগ ফুটবল খেলায়
শ্রেষ্ঠ গোল দাতার পুস্ককার টা আমার হাতে উঠেছিল কি যে আনন্দলেগেছিল? স্কুল, কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় সবখানেই অসংখ্য পুরস্কার পেয়েছি।এই তো সেদিন মনে হয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের Captain হিসাবে আন্তঃ বিভাগ ফুটবলে আমরা Champion হয়েছিলাম।ডঃ মিজান স্যার,আজিজ স্যার,শওকত স্যার, আসিফ নজরুল স্যারদের ভালবাসায় সিক্ত হয়েছিলাম আমরা। আইন বিভাগের দুটি এ্যালামনাইয়ের নিবাচিত Secretary, সুপ্রীম কোর্টের কার্যকরি সদস্য,ছাএলীগের কেন্দ্রীয় কমিটি ও আওয়ামী লীগের উপ- কমিটিতে পদায়ন,টকশোয় অংশ গ্রহন কত কিছুই না করেছি ছোট্ এ জীবনে। আমেরিকার ওয়াসিংটন থেকে Capital Hill, White House,Air Space museum এ দুই ভাইয়ের তৈরি পৃথিবীর প্রথম plane,চাঁদে অবতরনকারি খেয়াযান Appollo -11, New york er Time Square, Statue of Liberty,Tramp Tower, U N head office কিংবা নিউজার্সির আটলান্টিক শহরে Atlantic সাগরে মিলেমিশে একাকার হওয়া, U S বিমান বাহিনীর Air Show কিংবা Canada r Niagara Falls, Toronto Ontario lake,Down town,morning side, Vrimlly, Kenedy sub-way Station,Victoria park Station, buffalo কিংবা England er মাদাম তুষো জাদুঘর,Birth place of Shakespeare, British Natural history museum,টেমস নদী,Manchester United club, Manchester City club,10 Dawning street,British Queens House কিংবা France er আইফেল টাওয়ার কিংবা চীনের Timen Square, চীনের প্রাচীর (Great Wall) মাওসেতুং এর বাড়ী,চীনের ছেলে মেয়েদের অপূর্ব’ দৃষ্টিনন্দিত Show,পুরানো রাজার বাড়ী কিংবা ইন্দোনেশিয়ার জাকাতা কিংবা বালি দ্বীপ কিংবা মালয়েশিয়ার k L center, Bukit binta, Genting Highland,কিংবা Singapore er তানজুকাটুং রোড, Mostofa Center কিংবা Bangkok er সাফারি পাক’ বিনোদন মূলোক অনুষ্ঠান কিংবা Sri Lanka r Candi কিংবা Addams feet finger Indian Ocean কিংবা সেীদি আরবের মসজিদুল হারাম/নববী, হীরা গুহা, আরাফাতের ময়দান, হুজুর (সঃ) এর বাড়ী,বুড়ীর বাড়ী (ভুয়া) তায়েফ নগর কিংবা নয়নাভিরাম হেমালয়ের দেশ নেপালের বিশালাকৃতি Statue of গেীতম বুদ্ধ কিংবা বিশাল ভারতের চোখ ধাঁধানো তাজমহল, কুতুব মিনার, আগ্রা ফোর্ট, আজমীর শরিফ, নিজামউদ্দীন আওলিয়ার মাজার, প্রিয়শহর কোলকাতার Victoria park কত কিছুই না দেখা হল ছোট এ জীবনে।জীবন,ধর্ম, দর্শন,প্রকৃতি সম্পর্কে আমার জানার আগ্রহ বরাবর। মনে পরে জীবনে প্রথম নেপাল ভ্রমন করতে গিয়ে গেীতম বুদ্ধের এক বিশাল Statue দেখতে গিয়ে যেন অঘোষিত বানরের রাজ্যে এসে পড়েছিলাম যোজন যোজন বানরের দল আমার Digital Camera টা ছিনিয়ে নিয়ে গিয়েছিল অনেক কষ্টে সেটা পেয়েছিলাম।আলাপ চারিতায় বেীদ্ধ ভিক্ষুককে জিজ্ঞেস করেছিলাম What is the basis of your religion?উওরে বললেন “smiling Face” আমি বললাম What does you mean by Smiling Face: সে প্রতি উত্তরে বললেন ” If you have Smiling Face 2 (two) days will increasing from your life time (আয়ু) & If you have Unsmiling Face 4 (Four) days will decreasing from your life time অথ্যাং “যদি আমরা হাসিমুখি থাকি তাহলে আমাদের আয়ুকাল নির্দিষ্ট ২ (দুই) দিন করে বেড়ে যাবে আর আমরা যদি গুমরা মুখি থাকি তাহলে আয়ুকাল ৪(চার) দিন করে কমতে থাকবে” তাহলে
প্রশ্ন থেকে যায় Whether we should not maintain a Smiling Face in all time for increasing our life time? Conclusion a তাহলে বলা যায় ” Be Smile & love to make other Smiling”
একবার কেীতুহল(Curious) বশ্যত আমার এক Singaporean বন্ধুকে জিজ্ঞেস করেছিলাম Which thing is more important for the human Society? Whether “Religion or Morality ” এক মহুর্ত’ বিলম্ব না করে সংগে সংগে উত্তর দিয়েছিলেন Yeah my friend Obviously “Morality is most important than religion for the human Society” যার আজ বড় শিক্ষা করোনা ভাইরাস আমাদের দিচ্ছে; চীন দেশ ভ্রমনের সময় বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া আমার Guide cum Friend কে বলেছিলাম “Near future your Country will lead the World & World economy shall run by your Country” দেখলাম চোখে মুখে তার আত্মবিশ্বাসের হাসি, কাল বিলম্ব না করে বলে উঠলো- Yes Yes we hope so: See,our Country will run the World very soon:
এই মুহুতে গোটা মানব জাতি তার অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার জন্য যে অদৃশ্য শত্রুর সংগে প্রতি নিয়ত যুদ্ধকরছে তার নাম Corona Virus:U S president Donald Trump যার নাম দিয়েছেন China Virus/চীনের উহান শহরের laboratory থেকে এটা ছড়িয়েছে নাকি প্রকৃতি প্রদত্ত তা এখন talk of the World; কেউ কেউ বলছেন এটা revenge of Nature against human being /আবার বিশ্ব সংস্হা (W H O) বলছে ভাইরাসটি চীনের laboratory থেকে নয় এটা প্রাকৃতিক ভাবে সৃষ্টি।
ভাইরাসটি যে প্রক্রিয়ায় সৃষ্টি হউক না কেন এটি আজকে মানব জাতির বিরুদ্ধে প্রকৃতির এক নিষ্ঠুর প্রতিশোধ তা সর্ব’জন সীকৃত কারন এই Virus এর একমাত্র target মানুষের শরীর/কলিজা অন্য কোন পোকা – মাকর কিংবা জীব জন্তু নয়।এই ভাইরাস রাজা প্রজা, উচু নিচু, ধনী গরিব,হিন্দু মুসলিম,বেীদ্ধ খ্রিস্টান, পীর দরবেশ,ঠাকুর পুরোহিত কিছুই চেনেনা কিছুই মানেনা। চাই শুধু মানুষের শরীর। সে ভয় করেনা বন্দুক, বোমা, গোলা বারুদ। পরাশক্তি সবই আজ পরাজিত। কোন কিছুর ধার ধারেনা সে তাহলে মানুষের এত ক্ষমতার বাহাদুরি কোথায় গেল? ১৮ হাজার মাকলুকাতের এই পৃথিবী মানুষের একার হতে পারেনা। বিজ্ঞানের কল্যানে মানুষ তার নিজ প্রয়োজনে পৃথিবীর একক মালিক হতে পারেনা।পৃথিবীর অন্য সৃষ্টিকে পৃথিবী ছাড়া করতে পারেনা।প্রকৃতির দৃষ্টিতেএই পৃথিবী সবার,তাই সবাইকে নিয়ে থাক সবাইকে নিয়ে বাঁচোএটাই প্রকৃতির চাওয়া /প্রকৃতির বিধান।বিজ্ঞান হচ্ছে প্রকৃতি প্রদত্ত লব্দ বিধানের বাস্তব রুপ। বিজ্ঞানের শক্তি প্রকৃতির শক্তিকে পরাজিত করতে পারবেনা যদি না তার সীমালংগন হয় । প্রকৃতি সর্বদাই নির্মল সর্বদাই হাস্য উজ্জ্বল তাই সর্বজ্ঞে মানুষকে হতে হবে হাস্য উজ্জ্বল হতে হবে মানবিক তাহলেই কেবল মুক্তি।পরিশেষে Corona Virus তাকে China virus বা প্রাকৃতিক ভাইরাস যে নামেই ডাকা হোক না কেন এর শক্তিমত্তা গোটা বিশ্বকে যে ভাবে নাড়িয়ে দিয়েছে তার প্রভাব এর জন্মস্হান/আতুর ঘর মহান চীন জাতিকে আগামীতে বিশ্ব নেতৃত্বে দেখা যায় কি না তার অপেক্ষায় থাকলাম যেটি আশা করেছিল আমার প্রিয় Guide কাম বন্ধু। জানিনা বন্ধুটি বেঁচে আছেন কি না? বন্ধুর বেঁচে থাকার অপেক্ষায়।আমীন।
লেখক, শেখ আলী আহম্মেদ খোকন, আইনজীবী, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট।