
এবিএনএ: নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি তিন দিনব্যাপী ভর্তি পরীক্ষা শুক্রবার থেকে শরু হচ্ছে। এ পরীক্ষা চলবে আগামী রোববার পর্যন্ত। এবার ৩০টি বিষয়ের ১ হাজার ৩২০ আসনের বিপরীতে ভর্তি জন্যে আবেদন জমা পড়েছে ৭০ হাজার ২৯৮টি। সে হিসাবে প্রতি আসনের জন্য লড়বে ৫৩ জন ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থী। প্রথমদিন শুক্রবার এ এবং বি ইউনিটের পরীক্ষা যথাক্রমে সকাল ১০.৩০ থেকে দুপুর ১২টা এবং বিকেল ৩ টা থেকে ৪টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে। দ্বিতীয় দিন শনিবার সি এবং ডি ইউনিটে পরীক্ষা সকাল ১০.৩০ থেকে দুপুর ১২টা এবং বিকেল ৩টা থেকে ৪টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে। তৃতীয় দিন রোববার ই এবং এফ ইউনিটের পরীক্ষা যথাক্রমে সকাল ১০.৩০ মিনিট থেকে দুপুর ১১টা ৩০ মিনিট এবং বিকেল ৩টা থেকে ৪টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে। বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস ছাড়াও জেলা সদর এবং বেগমগঞ্জের ২৯টি কেন্দ্রে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থী ও তাদের সাথে আসা অভিভাবকদের জন্যে নোয়াখালী পৌরসভা ও সদর উপজেলা পরিষদ পক্ষ থেকে থাকা খাওয়ার ও আবাসনের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
নোয়াখালী পৌরসভার চেয়ারম্যান সহিদ উল্লাহ খাঁন সোহেল জানান, মানবিক দিক বিবেচনা করে পৌরসভার ১০টি স্থানে (মাইজদী বাজার সোনালী ব্যাংকের সামনে, পৌরসভা, পুরাতন বাসস্ট্যান্ড, টাউন হল মোড় ও সোনাপুর রেল স্টেশনের পাশে) শিক্ষার্থীদের জন্য তথ্য সেবাকেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে। এছাড়া শিক্ষার্থীদের রাতে থাকার জন্য পৌর এলাকায় অবস্থিত সকল মসজিদ ও মাদ্রাসায় ব্যবস্থা করা হয়েছে। যারা এসব স্থানেও জায়গা পাবেন না (বিশেষ করে ছাত্রী) তাঁদের জন্য পৌরসভা কার্যালয়ের তৃতীয় তলা ও মেয়রের বাড়িতে আবাসনের ব্যবস্থা করা হয়েছে।শিক্ষার্থীদের সুবিধার্থে প্রতিটি পরীক্ষা কেন্দ্রে বিশুদ্ধ পানির ব্যবস্থা, যাতায়াতের সুবিধার্থে জাতীয় পতাকা সম্বলিত মোটরবাইকের ব্যবস্থা, প্রত্যেক পরীক্ষার্থীকে পৌরসভার লগো সম্বলিত কলম প্রদান এবং শিক্ষার্থীদের সার্বিক তত্বাবধানে মনিটরিংয়ের ব্যবস্থা করা হয়েছে।সদর উপজেরা পরিষদের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট শিহাব উদ্দিন শাহিন জানান, ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহনের উদ্দেশ্যে দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে নোয়াখালীতে শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবক মিলিয়ে প্রায় দেড়লক্ষ অতিরিক্ত মানুষের সমাগম হচ্ছে। এই বিপুল সংখ্যক মানুষকে কোনভাবেই আবাসিক হোটেল বা সরকারি বেসরকারি গেস্ট হাউজে জায়গা দেয়া সম্ভব না। তাই মানবিক দিক বিবেচনা করে তাদের জন্য সদর উপজেলা পরিষদ, উপজেলা চেয়ারম্যানের বাসা, রেডক্রিসেন্ট ভবন, এফপিএনবি সহ বিভিন্ন স্থানে থাকার ব্যবস্থা করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার রাতে শিক্ষার্থীদেরকে তাঁর নিজ উদ্যোগে খাওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে বলেও জানান উপজেলা চেযারম্যান।
নোয়াখালী পৌরসভার চেয়ারম্যান সহিদ উল্লাহ খাঁন সোহেল জানান, মানবিক দিক বিবেচনা করে পৌরসভার ১০টি স্থানে (মাইজদী বাজার সোনালী ব্যাংকের সামনে, পৌরসভা, পুরাতন বাসস্ট্যান্ড, টাউন হল মোড় ও সোনাপুর রেল স্টেশনের পাশে) শিক্ষার্থীদের জন্য তথ্য সেবাকেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে। এছাড়া শিক্ষার্থীদের রাতে থাকার জন্য পৌর এলাকায় অবস্থিত সকল মসজিদ ও মাদ্রাসায় ব্যবস্থা করা হয়েছে। যারা এসব স্থানেও জায়গা পাবেন না (বিশেষ করে ছাত্রী) তাঁদের জন্য পৌরসভা কার্যালয়ের তৃতীয় তলা ও মেয়রের বাড়িতে আবাসনের ব্যবস্থা করা হয়েছে।শিক্ষার্থীদের সুবিধার্থে প্রতিটি পরীক্ষা কেন্দ্রে বিশুদ্ধ পানির ব্যবস্থা, যাতায়াতের সুবিধার্থে জাতীয় পতাকা সম্বলিত মোটরবাইকের ব্যবস্থা, প্রত্যেক পরীক্ষার্থীকে পৌরসভার লগো সম্বলিত কলম প্রদান এবং শিক্ষার্থীদের সার্বিক তত্বাবধানে মনিটরিংয়ের ব্যবস্থা করা হয়েছে।সদর উপজেরা পরিষদের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট শিহাব উদ্দিন শাহিন জানান, ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহনের উদ্দেশ্যে দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে নোয়াখালীতে শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবক মিলিয়ে প্রায় দেড়লক্ষ অতিরিক্ত মানুষের সমাগম হচ্ছে। এই বিপুল সংখ্যক মানুষকে কোনভাবেই আবাসিক হোটেল বা সরকারি বেসরকারি গেস্ট হাউজে জায়গা দেয়া সম্ভব না। তাই মানবিক দিক বিবেচনা করে তাদের জন্য সদর উপজেলা পরিষদ, উপজেলা চেয়ারম্যানের বাসা, রেডক্রিসেন্ট ভবন, এফপিএনবি সহ বিভিন্ন স্থানে থাকার ব্যবস্থা করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার রাতে শিক্ষার্থীদেরকে তাঁর নিজ উদ্যোগে খাওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে বলেও জানান উপজেলা চেযারম্যান।
Share this content: