তিনি প্রশ্ন তুলেছেন, “এক ঘণ্টা ধরে হামলা চলল, অথচ আট লাখ সেনা সদস্যের কেউ সেখানে ছিল না কেন?” তার মতে, এটি ভারতের একটি সাজানো নাটকও হতে পারে, যার লক্ষ্য অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক ফায়দা লোটা এবং পাকিস্তানকে আন্তর্জাতিক মঞ্চে হেয় করা।
প্রমাণ ছাড়াই পাকিস্তানকে দায়ী করায় ক্ষোভ
হামলার সময় সেনা অনুপস্থিতির বিষয়ে প্রশ্ন
ভারতীয় রাজনীতির অভ্যন্তরীণ স্বার্থে হামলার ষড়যন্ত্রের সম্ভাবনা
ইসলাম ও পাকিস্তান সন্ত্রাসবাদ সমর্থন করে না – এই বার্তা
সৌরভ গাঙ্গুলির মতো ক্রিকেটারদের ‘দায় চাপানোর’ মানসিকতার সমালোচনা
এই ঘটনার পর দু’দেশই একে অপরের বিরুদ্ধে কূটনৈতিক, সাংস্কৃতিক এবং ক্রীড়াঙ্গনে প্রতিশোধমূলক ব্যবস্থা নিচ্ছে। ফ্যানকোডে পিএসএলের সম্প্রচার বন্ধ, ইউটিউব চ্যানেল নিষিদ্ধকরণ ও ভিসা বাতিল — সবই চরম উত্তেজনার ইঙ্গিত।
আফ্রিদির বক্তব্য এখন শুধু একজন সাবেক খেলোয়াড়ের মত নয়, বরং তা হয়ে উঠেছে দ্বিপাক্ষিক রাজনীতির এক প্রতিক্রিয়াশীল অংশ।