এ.বি.এন.এ: বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা, গনতন্ত্রের মানষ কন্যা, বঙ্গবন্ধু তনয়া জননেত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়নের অগ্রযাত্রায়, প্রধান মন্ত্রী সুযোগ্য পুত্র সজীব ওয়াজেদ জয়ের ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মানে মাধারীপুর জেলার কালকিনি থানার সখীপুর আনারনেছা টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড বিজনেস ম্যানেজম্যান্ট ইনষ্টিটিউট, আলহাজ্ব তৈয়ব আলী শিশু কল্যান প্রথমিক বিদ্যালয়, শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাব, ইশান ডিজিটাল ল্যাব, বাংলাদেশ বাংলাদেশ ডাক বিভাগ, পোস্ট ই সেন্টার, সাব রেজিস্ট্রি অফিস, বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক রমজানপুর শাখা, ইশান ইন্টারন্যাট সার্ভিস টাওয়ার, ইসলামিক শিশন হাসপাতাল, শিক্ষকদের জন্য আবাসিক ভবন, মহম্মদ হোসেন মাস্টার ছাত্রবাস, ৫০ শয্যা বিশিষ্ট অত্যাধুনিক ইসলামিক মিশন হাসপাতাল কমপ্লেক্স, গুলশান আরা নার্সিং ইনস্টিটিউট (প্রস্তাবিত) ডক্টর আব্দুস সোবহান গোলাপ টেকনিক্যাল ইনস্টিটিউট , অনিশা মেডিকেল এ্যসিস্ট্যান্ড ট্রেনিং স্কুল (মস্টার্স), কবির উদ্দিন আহমেদ হেলথ টেকনোলজি (প্রস্তাবিত) সহ অসংখ্য উন্নয়নের প্রতিষ্টাতা বীর মুক্তিযোদ্ধা, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী, বাংলাদেশ আ’লীগের সূযোগ্য দপ্তর সম্পাদক, জননেত্রীর অত্যান্ত বিস্বস্থ ও আস্তাভাজন হাজার হাজার আ’লীগের ত্যাগি নেতা করমির প্রানের স্পন্দন, যুক্তরাষ্ট্র আ’লীগের তথা বহিবিশ্বে আ’লীগ নেতা কর্মির আইকন ড. আব্দুস সোবহান গোলাপ। হাঁ আমি আমি ডাইনামিক ড. আব্দুস সোবহান গোলাপের কথাই বলছি। অতি সম্প্রতি লক্ষ করছি কিন্তু অনলাইন পত্রিকায় আ’লীগের নেতা কর্মির বরাত দিয়ে সংবাদ প্রকাশ হয়েছে। যা আমি সহ লক্ষ আ’লীগ নেতা কর্মীরা মর্মাহত। ব্যাক্তি সার্থ চরিতার্থ করবার জন্য রাজণীতিক নীতি পদদলীত করে যারা দলের ত্যাগি পরীক্ষিত, যোগ্য সর্বপরী বঙ্গবন্ধুর পরিবারের জন্য জীবন উৎসর্গ করতে প্রস্তুত তাদেরকে হেয় পতিপন্ন করবার দঃসাহস দেখাবেন না। ১/১১ নেত্রীর বন্দীদশা হতে মুক্তির আন্দোলনে যুক্তরাস্ট্রসহ বহিবিশ্বের প্রধান রুপকার ছিলেন ড. আব্দুস সোবহান গোলাপ। প্রধান মন্ত্রীর নেত্রীত্বে দেশ যখন এগিয়ে চলছে দুরবার গতিতে। বিশ্বের বুকে বাংলাদেশ এখন রোল মডেল জননেত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়নের বিষয়ে লেখলে হাজার পৃষ্টায়ও শেষ হবেনা। লাখো বিষয় আছে জনগনের সামনে তুলে ধরার, প্রকাশ করার কিন্তু দুঃখের বিষয় শেখ হাসিনার উন্নয়নের প্রচার ও প্রকাশ না করে দলের ভিতর লুকিয়ে থাকা খন্দকার মোস্তাকের উত্তরসারীরা বঙ্গবন্ধু পরিবারের বিশ্বস্তর বাংলাদেশের পরিক্ষীত, দক্ষ, যোগ্য সাধারন সম্পাদক রবায়দুল কাদের ও দপ্তর সম্পাদক ড. আব্দুস সোবহান গোলাপ এর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে। যাহা এক অসুভ লক্ষন। কেন্দ্রীয় আ’লীগের প্রস্তাবিত উপকমিটিতে স্থান পাওয়া মিজানুর রহমান জনি সহ অনেকেই ব্যাক্তিগত ভাবে চিনি। বাগেরহাট মোড়েলগঞ্জের সন্তান জনি অত্যাধিক জনপ্রিয় একজন ব্যাক্তি। তার পরিবার আ’লীগ পরিবার। ২০০১ সালে ঢাকা কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি প্রার্থী ছিলেন। ২১ অক্টোবর ২০১৬ হতে বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ছিলেন ১০ জানুয়ারী ২০১৪ বাংলাদেশ আরয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় উপ কমিটির সহ সম্পাদক মনোনিত হয়েছিলেন। ২০০১ সালের পহেলা অক্টোবরের পর দলের দুর্দীনে রাজপথে থেকেছে। আর আজ তাদের বিরুদ্ধেই অপপ্রচার চালাচ্ছে সুবিধাবাদীর। তথা কথিত মতলববাজ, টেন্ডারবাজ সরবপরি শেখ হাসিনার উন্নয়নকে ধুলিস্বাত কারীরা। জনির ব্যাপারে সম্প্রতি কথা হলো দক্ষীন বাংলার বর্ষিয়ান আ’লীগের নেতা সাবেক সমাজ কল্যান মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রী দীর্ঘ ৪০ বছর যাবৎ বাগেরহাট জেলা আ’লীগের সভাপতি বর্তমান সমাজ কল্যান বিষয়ক সংসদীয় কমিটির সভাপতি একাধিকবার নিরবাচিত এমপি বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব ড়া: মোজাম্মেল হোসেন এর সাথে। তিনি বলেন যার বাপে ১৫ বছর আগে সরকারী ত্রান সাহায্যে নিয়ে ঘরে টিনের চালা দিয়েছেন আজ তার ছেলে শত কোটি টাকার মালিক। এরাই জনির বিরুদ্ধে পরিকল্পিতভাবে লেগেছে। জনি একজন সৎ ও আ’লীগের আদর্শ নেতা। দলের দু:সময়ের কান্ডারী আ’লীগের প্রস্তাবিত উপকমিটিতে তার নাম থাকায় দলের কেন্দ্রীয় সাধারন সম্পাদক ওবায়দুল কাদের ও দপ্তর সম্পাদক ড. আব্দুস সোবহান গোলাপকে ধন্যবাদ জানান। ব্যাক্তি সার্থ চরিতার্থ করার লক্ষে সদা ব্যস্ত কিছু আওয়ামী লীগের লেবাসধারী ভন্ড প্রতারক চক্র। জাতীয় নির্বাচনের এই বছরে তারা কোন অপশক্তি দারা নিয়ন্ত্রিত? তারা নিজেরা নিজেদেরকে ত্যাগী নেতা হিসাবে পরিচয় দেয় বটে তবে তাদের অতীত ইতিহাস দেখলে পাওয়া যায় তাদেরকে পুর্বে যখন যে পদে দেয়া হয়েছে সেই পদের সুবিদা নিয়ে দলের দিকে না তাকিয়ে যে যার পকেট ভারি করার কাজেই বেশী মনযোগী ছিল। চাঁদাবাজী, টেন্ডারবাজী, তদবিরবাজী, ভবনসিন্ডিকেট ও ব্যংক জালিয়াতী তাদের মূল উদ্দেশ্য। গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি দেশরত্ন জননেত্রী শেখ হাসিনার একনিষ্ঠ কর্মী ও অত্যন্ত আস্থাভাজন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সংগ্রামী সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী জনাব ওবায়দুল কাদের এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন জননেত্রী শেখ হাসিনার আর এক স্নেহভাজন, বিশ্বাসী, কঠোর পরিশ্রমী ও আস্থাভাজন সৈনিক বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সংগ্রামী দপ্তর সম্পাদক ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী বীর মুক্তিযোদ্ধা ড.আবদুস সোবহান গোলাপ এর বিরুদ্ধে যারা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত এবং যারা কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের প্রস্তাবিত উপ কমিটিতে স্হান না পেয়ে দলের ভাবমূর্তির কথা চিন্তা না করে বিভিন্ন অনলাইন মিডিয়ায় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের পরিক্ষিত সৎ, মেধাবী, আন্তরিক, কঠোর পরিশ্রমী ও দু:সময়ের কান্ডারী এই দুই নেতার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচারে ব্যাস্ত আসলেই তারা করা? তারা কি আওয়ামী লীগের সুভাকা্ংক্ষী? তারা কি বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক? তারা কি শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বিশ্বাসী? কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের প্রস্তাবিত উপ কমিটিতে স্হান পাওয়া নেতাদের সম্পরকে অনলাইন মিডিয়ায় যে ভাবে তাদের রাজনৈতীক চরীত্র হরন করা হয়েছে তা আসলেই দুঃখ জনক। যাদের নাম উল্লেখ করে বার বার বিএনপি, জামাতের ক্যাডার বলা হয়েছে তাদের অনেককেই আমি জানার চেষ্টা করেছি যেমন মোঃ তানভীর হোসাইন রুবেল যাকে জিপসি রুবেল এবং ঢাকা কলেজের সাবেক ছাত্রদল ক্যাডার বলা হয়েছে কিন্ত বাস্তবতা পুরাই বিপরিত ।এই তানভীর হোসাইন এর দাদা আলহাজ ডাঃ মতিউর রহমান ছিলেন বঙ্গবন্ধুর হাতেগড়া সৈনিক এবং মঠবাড়িয়া থানা আওয়ামী লীগ এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি। রুবেলের বাবা বীর মুক্তিযোদ্ধা জনাব বেলায়েত হোসেন বর্তমানে সহ-সভাপতি মঠবাড়িয়া পৌর আওয়ামী লীগ এবং সম্মানীত সদস্য মঠবাড়িয়া থানা আওয়ামী লীগ, তার মা্তা মিসেস রোকেয়া হোসেন এক জন বীর মুক্তিযোদ্ধা। রুবেলের আপন ফুফা জনাব ডাঃ আনোয়ার হোসেন সাবেক সাংসদ(পিরজপুর-৩) এবং বর্তমানে সিনিয়র সহ-সভাপতি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, পিরজপুর জেলা কমিটি। এমন খাটি আওয়ামী পরিবার থেকে উঠে আসা মোঃ তানভীর হোসাইন (রুবেল) ঢাকা কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি ও আইকন, সাবেক সহ-সম্পাদক বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় উপ কমিটি তাকে যখন ছাত্রদল ক্যাডার বলা হয় তখন সেই খবরের সত্যতা ও রিপরটারের সততা নিয়ে প্রশ্ন করাটাই সাভাবিক।তেমনি এ,কে,এম, শফিকুল ইসলাম, মোঃ জিয়াউল আবেদিন, কেএম কবির হোসেন সহ অনেকের নাম দিয়ে তাদেরকে বিএনপির ক্যাডার বানানোর অপচেষ্টা করেছে ওই সব অন লাইন মিডিয়াগুলো । জাতীর বিবেকের কাছে প্রশ্ন তারা সৈই অপশক্তি নয়তো যারা দেশ বিদেশে জামায়াত ও বিএনপির নেতাদের সাথে গোপন বৈঠক করে আওয়ামী লীগের লেবাস পরে আওয়ামী লীগকেই ক্ষতি করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে । সবশেষে দলের ভিতর ঘাপটি মেরে থাকা তারেক এর এজেন্ডদের প্রতিহত করে জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী ও বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ার প্রত্যায়ে শেখ হাসিনার গতিশীল নেতৃত্বে সাধারন সম্পাদক ওবায়দুল কাদের ও দপ্তর সম্পাদক ড. আব্দুস সোবহান গোলাপকে সাথে নিয়ে আ’লীগের ত্যাগি নেতা কর্মীরা বেগবান স্রোতের মত এগিয়ে যাবে সকল বাধা বিপত্বি ফেরিয়ে ……………… শেখ শওকত আলী শিমুল, সাংগঠনিক সম্পাদক, সাউথজার্সি মেট্রো আ’লীগ যুক্তরাষ্ট্র শাখা, চেয়ারম্যান ও চিপ এডিটর, আমেরিকা বাংলাদেশ নিউজ এজেন্সী (এ.বি.এন.এ) ইউ.এস.এ।