এ বি এন এ : রেলমন্ত্রী মো. মুজিবুল হক বলেন, ইতোমধ্যে জি-টু-জি ভিত্তিতে রেললাইন স্থাপনে চীন সরকারের মনোনীত রেলওয়ে গ্রুপ কোম্পানির সাথে প্রাথমিক সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে, শীঘ্রই বাণিজ্যিক চুক্তি সই হবে। এ প্রকল্পে প্রায় ৩৪ হাজার কোটি টাকা সম্ভাব্য ব্যয় ধরা হয়েছে বলে এ সময় মন্ত্রী জানান। আজ রবিবার দুপুরে সড়ক পরিবহন মন্ত্রণালয়ের সভা কক্ষে পদ্মাসেতু এবং অ্যাপ্রোচ সড়কে রেললাইন সংযোজনের লক্ষ্যে অ্যালাইনমেন্ট চূড়ান্তকরণ বিষয়ক সভা শেষে রেলমন্ত্রী মো. মুজিবুল হক সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান। সভায় পদ্মাসেতুর সাথে সংযুক্ত রেল এবং প্রস্তাবিত চার লেন মহাসড়ক নির্মাণের ক্ষেত্রে উদ্ভূত সমস্যা সমাধানে একটি টেকনিক্যাল কমিটি গঠন করা হয়েছে। বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক এবং সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর বা সওজর প্রধান প্রকৌশলীকে যুগ্মভাবে প্রধান করে গঠিত কমিটিতে রেললিংক প্রকল্প ও সেতু প্রকল্পের পরিচালকদ্বয়, দুই প্রকল্পের প্রধান পরামর্শকদ্বয়, সেনাবাহিনীর স্পেশাল ওয়ার্কস অর্গানাইজেশন বা এসডব্লিউও-পশ্চিম এর পরিচালক, ওয়াসা’র পদ্মা-যশোলদিয়া প্রকল্পের পরিচালক, এলজিইডি’র প্রতিনিধিকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। সভায় সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সচিব এম এ এন ছিদ্দিক, সেতু বিভাগের সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম, রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. ফিরোজ সালাহ উদ্দিন, সওজের প্রধান প্রকৌশলী ইবনে আলম হাসান, বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক মো. আমজাদ হোসেন, পদ্মাসেতু প্রকল্প পরিচালক শফিকুল ইসলাম, রেললিংক প্রকল্প পরিচালক সাগর কৃষ্ণ চক্রবর্তীসহ এসডব্লিউও-পশ্চিমের কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।