এ বি এন এ : আইন কঠোর না হলে সীমান্ত এলাকায় ইয়াবাসহ মাদক পাচার প্রতিরোধ করা সম্ভব হবে না। সম্মিলিতভাবে ব্যবস্থা না নিলে ইয়াবা পাচার ভয়াবহ আকার ধারণ করবে। বৃহস্পতিবার সকালে বিজিবি সদর দফতরে প্রেস ব্রিফিংয়ে বিজিবি মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আজিজ আহমেদ এসব কথা বলেন।
আজিজ আহমেদ বলেন, আগামী ৫ জুন বিজিবিতে আনুষ্ঠানিকভাবে নারী সদস্য দায়িত্ব পালন শুরু করবেন। সীমান্ত এলাকায় নারী পাচারকারী ও চোরকারবারী আটক হলে বা ন্দেহ হলে সেখানে তল্লাশির ক্ষেত্রে বিজিবিকে বিব্রত অবস্থায় পড়তে হয়। এজন্য স্পর্শকাতর স্থানগুলোতে নারী সৈনিক নিয়োগ করা হবে।
তিনি আরো বলেন, ৫ জুন বিজিবিতে আনুষ্ঠানিকভাবে এয়ার উইং চালু হচ্ছে। আগামী জুলাই থেকে বিজিবির সীমান্ত ব্যাংক চালু হবে।
প্রেস ব্রিফিং শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে বিজিবির ডিজি বলেন, টেকনাফে আনসার ক্যাম্পে হামলা ঘটনাটি পুলিশ ও র্যাবের পাশাপাশি বিজিবিও তদন্ত করছে। মিয়ানমার পয়েন্টে কিছু অরক্ষিত সীমানা থাকার কারণে আনসার ক্যাম্প থেকে লুট করা আগ্নেয়াস্ত্র পাচার প্রতিরোধ করা সম্ভব হয়নি। তবে এই ঘটনায় এখনো যৌথ অপারেশন চলছে। বেশ কয়েকজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আগামী রমজানে সীমান্ত হাট আরো বাড়ানো হবে।