
এবিএনএ: যে অঞ্চলের মানুষের চিকিৎসা সেবা পেতে পারি দিতে হয়েছে ২০কিলোমিটার দূর্গম পথ। আর উচ্চ শিক্ষা গ্রহনের জন্য শিক্ষার্থীদের ঝড় বৃষ্টি রোদ মাথায় নিয়ে ছুটতে হয়েছে দূর শহরে। হাতের কাছে ব্যাংক বীমার সেবা পাওয়া ছিল যেখানে অকল্পনীয়। ঘরের সাথে পাকা সড়ক পাওয়ার প্রত্যাশাও ছিলনা যাদের। মাদারীপুরের কালকিনি উপজেলার দূর্গম এলাকা রমজানপুরে শেখ হাসিনার সরকারের আমলে প্রধানমন্ত্রী’র বিশেষ সহকারী ও কেন্দ্রীয় আওয়ামীলীগের দপ্তর সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা ড.আবদুস সোবহান গোলাপের প্রচেষ্টায় সেই পিছিয়ে পড়া গ্রামে লেগেছে উন্নয়নের ছোঁয়া। আর এতে শত বছর ধরে দূর্ভোগের শিকার হওয়া মানুষের ভাগ্যে মিলেছে মুক্তি।
উন্নয়নে পিছিয়ে পরা গ্রাম রমজানপুরে অন্তত ২০ একর জমিতে ড. আবদুস সোবহান গোলাপ ইতিপূর্বে প্রতিষ্ঠা করেছেন আনারননেছা টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড বিজনেস ম্যানেজমেন্ট ইন্সটিটিউট, আলহাজ্ব তৈয়ব আলী শিশু কল্যাণ প্রাথমিক বিদ্যালয়, ডক্টর আবদুস সোবহান গোলাপ পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট, শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাব, ইশান ডিজিটাল সেন্টার, বাংলাদেশ ডাক বিভাগ পোস্ট-ই-সেন্টার, সাব-রেজিস্ট্রি অফিস, বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক উত্তর রমজানপুর হাট শাখা, ইভান ইন্টারনেট সার্ভিস টাওয়ার, ইসলামিক মিশন হাসপাতাল, শিক্ষকদের জন্য আবাসিক ভবন, মোহাম্মদ হোসেন মাস্টার ছাত্রাবাস সহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান।
আর এরই মধ্যে কাজ চলছে ৪৩কোটি টাকা ব্যায়ে ৫০শয্যার ইসলামিক মিশন হাসপাতাল। প্রস্তাবিত রয়েছে গুলশান আরা নার্সিং ইন্সটিটিউট, অনিশা মেডিকেল এসিস্ট্যান্ট ট্রেনিং স্কুল, কবির উদ্দিন আহম্মেদ হেলথ টেকনোলজি ও সোনালী ব্যাংক উত্তর রমজানপুর হাট শাখার কার্যক্রম। তবে সফল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের আমলে সারা বাংলাদেশে একই ভাবে উন্নয়ন হয়েছে বলে দাবী করেছেন প্রধানমন্ত্রী’র বিশেষ সহকারী ও কেন্দ্রীয় আওয়ামীলীগের দপ্তর সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা ড.আবদুস সোবহান গোলাপ।
প্রস্তাবিত প্রতিষ্ঠানগুলো দ্রæত বাস্তবায়নের মাধ্যমে দূর্গম এলাকার মানুষের দূর্ভোগ লাঘবে আরো উন্নয়ন করবে মানবতার নেত্রী শেখ হাসিনা। এই প্রত্যাশাই কালকিনিবাসীর। প্রধানমন্ত্রীর স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন ড. আবদুস সোবহান গোলাপ। এছাড়াও সুযোগ পেলে সারা বাংলাদেশে কালকিনিকে রোল মডেল হিসেবে তৈরি করার স্বপ্ন রয়েছে এই আওয়ামী লীগ নেতার।002
Share this content: