আন্তর্জাতিকলিড নিউজ
সংক্রমণ রোধে ইতালিতে নাইটক্লাব বন্ধ, রাতে মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক

এবিএনএ : ইতালিতে সম্প্রতি করোনা ভাইরাসের (কোভিড-১৯) সংক্রমণ বৃদ্ধি পেয়েছে। এই সংক্রমণ বৃদ্ধির জন্য আংশিকভাবে দায়ী করা হচ্ছে ‘পার্টি প্রিয়’ তরুণদের। এমতাবস্থায় সংক্রমণ রোধে দেশজুড়ে নাইটক্লাবসহ সকল নাচের ভেন্যু তিন সপ্তাহের জন্য বন্ধ ঘোষণা করেছে সরকার। সোমবার ইতালির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এক নির্দেশনায় নতুন এই বিধি-নিষেধ আরোপ করেছে। স্বাস্থ্যমন্ত্রী রবার্তো এস্পেরাঞ্জা স্বাক্ষরিত ওই ডিক্রিতে আরো বলা হয়, প্রতিদিন সন্ধ্যা ৬টা থেকে সকাল ৬টা পর্যন্ত সকল জনসমাগমের জায়গায় মাস্ক পড়া বাধ্যতামূলক।
খবরে বলা হয়, নতুন নির্দেশনা আগামী ৭ই সেপ্টেম্বর পর্যন্ত কার্যকর থাকবে। সম্প্রতি ইতালির রাত-ভিত্তিক স্থাপনাগুলো সমালোচনার শিকার হয়েছে। দেশজুড়ে প্রায় ৩০০০ নাইটক্লাব রয়েছে ইতালিতে। সেগুলোয় কাজ করেন প্রায় ৫০ হাজার মানুষ।
ইতালির ‘ফেররাগোস্তো’ সপ্তাহান্তের আগ দিয়ে নতুন নির্দেশনা জারি হলো। এই সপ্তাহান্ত ইতালির প্রধান ছুটিগুলোর একটি। সাধারণত এই সময়ে ইতালিয়ানরে সমুদ্র সৈকতে গিয়ে থাকেন। স্থানীয় গণমাধ্যমে, সাম্প্রতিক সময়ে ছুটি উদযাপনকারী তরুণদের ছবি প্রকাশ করা হয়েছে। সেগুলোয় দেখা যায়, তরুণরা ডিস্কোতে নাচছেন। স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ এ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে যে, এ ধরনের কর্মকা-ে সংক্রমণ বাড়তে পারে। প্রসঙ্গত, ইউরোপের প্রথম দেশ হিসেবে করোনা সংক্রমণের শিকার হয়েছিল ইতালি। এখন অবধি সেখানে আক্রান্ত হয়েছেন ২ লাখ ৫৪ হাজারের বেশি মানুষ। মারা গেছেন ৩৫ হাজারের বেশি।
খবরে বলা হয়, নতুন নির্দেশনা আগামী ৭ই সেপ্টেম্বর পর্যন্ত কার্যকর থাকবে। সম্প্রতি ইতালির রাত-ভিত্তিক স্থাপনাগুলো সমালোচনার শিকার হয়েছে। দেশজুড়ে প্রায় ৩০০০ নাইটক্লাব রয়েছে ইতালিতে। সেগুলোয় কাজ করেন প্রায় ৫০ হাজার মানুষ।
ইতালির ‘ফেররাগোস্তো’ সপ্তাহান্তের আগ দিয়ে নতুন নির্দেশনা জারি হলো। এই সপ্তাহান্ত ইতালির প্রধান ছুটিগুলোর একটি। সাধারণত এই সময়ে ইতালিয়ানরে সমুদ্র সৈকতে গিয়ে থাকেন। স্থানীয় গণমাধ্যমে, সাম্প্রতিক সময়ে ছুটি উদযাপনকারী তরুণদের ছবি প্রকাশ করা হয়েছে। সেগুলোয় দেখা যায়, তরুণরা ডিস্কোতে নাচছেন। স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ এ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে যে, এ ধরনের কর্মকা-ে সংক্রমণ বাড়তে পারে। প্রসঙ্গত, ইউরোপের প্রথম দেশ হিসেবে করোনা সংক্রমণের শিকার হয়েছিল ইতালি। এখন অবধি সেখানে আক্রান্ত হয়েছেন ২ লাখ ৫৪ হাজারের বেশি মানুষ। মারা গেছেন ৩৫ হাজারের বেশি।
Share this content: