প্রস্তাবগুলো হলো
১। ইসলামী আদর্শ ও মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠা এবং সব ধর্মের মর্যাদা সুনিশ্চিত করা।
৩। ৫ আগস্ট, ২০২৪ তারিখকে ‘ছাত্র-জনতার বিপ্লব দিবস’ অথবা ‘জাতীয় বিপ্লব দিবস’ অথবা ‘বাংলাদেশ বিপ্লব দিবস’ হিসাবে ঘোষণা করে উক্ত দিবসে সরকারি ছুটি ঘোষণা করা। সাম্প্রতিক বিপ্লবে নিহতদের রাষ্ট্রীয় মর্যাদা প্রদান এবং হত্যাকাণ্ড ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে জড়িতদের উপযুক্ত শাস্তির ব্যবস্থা করা।
৬। আইনের শাসন ও ন্যায়বিচার সু-নিশ্চিত করার লক্ষ্যে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগের বিচারপতি নিয়োগের ক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট জাতীয় নীতিমালা প্রণয়ন করা এবং অধস্তন আদালত ও ট্রাইব্যুনালগুলোর বিচারকদের জন্য যুগোপযোগী আইন প্রবর্তন করা।
৮। মামলার জট নিরসনের লক্ষ্যে জরুরি ভিত্তিতে হাইকোর্ট বিভাগের সার্কিট বেঞ্চ স্থাপন করা।
১১। বিচারপতিদের সম্বোধনের ক্ষেত্রে My Lord/Your Lordship শব্দের পরিবর্তে Your Honour শব্দ প্রবর্তনের বিষয়ে সুচিন্তিত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা।
১২। সন্ত্রাস, দুর্নীতি ও চাঁদাবাজি চিরতরে বন্ধের লক্ষ্যে অপরাধীদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করা।
১৩। প্রশাসনিক হস্তক্ষেপমুক্ত বিচার ব্যবস্থা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় গঠন করা।