,
প্রচ্ছদ | জাতীয় | আন্তর্জাতিক | অর্থনীতি | আমেরিকা | লাইফ স্টাইল | ভিডিও নিউজ | ফিচার | আমেরিকা | বিনোদন | রাজনীতি | খেলাধুলা | বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি | শিক্ষা

হাইকোর্টের রায় নিয়ে সংসদে উত্তেজনা হট্টগোল, বিরোধী দলের ওয়াকআউট

এ বি এন এ : বহুল আলোচিত সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনী বাতিল করে হাইকোর্টের দেওয়া রায় নিয়ে ক্ষোভে ফেটে পড়েছেন সরকার ও বিরোধী দলের সংসদ সদস্যরা। তারা বিচারপতিদের অভিশংসনের ক্ষমতা সংসদে হাতে ফিরিয়ে আনতে সংসদে পাস হওয়া ওই সংবিধান সংশোধনী আইন নিয়ে আদালতের এই রায় সার্বভৌম সংসদ ও সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের অংশ বলে দাবি করেছেন। ওই রায়কে সংবিধান পরিপন্থী বলে দাবি করেছেন আইন মন্ত্রী আনিসুল হক। তিনি রায়ের বিরুদ্ধে আগামী সোমবারের মধ্যে আপিল করা হবে সংসদকে জানিয়েছেন।

স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে শুরু হওয়া সংসদ অধিবেশনে বিষয়টি নিয়ে দফায় দফায় উত্তেজনা দেখা দেয়। তিন দফায় পয়েন্ট অব অর্ডারে বক্তৃতা করেন সরকার ও বিরোধী দলের সদস্যরা। এক পর্যায়ে বিরোধী দলের সদস্যরা ওয়াকআউট করেন। এবিষয়ে আলোচনার সূত্রপাত করে জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য ফখরুল ইমাম। এরপর জাতীয় পার্টির নূর-ই হামনা লিলি চৌধুরী ও জাসদের মইন উদ্দীন খান বাদল বক্তৃতা করেন। বক্তৃতা চলাকালে অধিবেশন কক্ষে ব্যাপক হুই হট্টগোল চলতে থাকে। বক্তব্যের জবাবে ৩০০ বিধিতে বিবৃতি দেন আইন মন্ত্রী। তারপরও হট্টগোল থামেনি। আরো কয়েকজন ফ্লোর চাইলে স্পিকার তাদেরকে সময় না দিয়ে অধিবেশনে নামাজের বিরতি দেন। নামাজের বিরতরি পর আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম ও জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য মুজিবুল হক চুন্নু বক্ততা করেন। এরপর অন্যরা ফ্লোর চাইলে স্পিকার সময় দিতে আপত্তি জানায়। এনিয়ে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে সংসদে। সদস্যরা তীব্র প্রতিবাদ জানান। প্রতিবাদ উপেক্ষা করে আইন প্রণয়ন কার্যক্রম শুরু করেন।

আইন প্রণয়ন কার্যক্রমের শুরুতে বিচারপতিদের বেতন-ভাতা বৃদ্ধি সংক্রান্ত ‘সুপ্রীম কোর্ট জাজেস (রেমুনেরেশন এন্ড প্রেভিলিজেস) (অ্যামেন্ডমেন্ট) বিল-২০১৬’ উত্থাপনের প্রস্তাব করেন আইন মন্ত্রী আনিসুল হক। মুহূর্তে প্রতিবাদে ফেটে পড়েন সরকার ও বিরোধী দলের সদস্যরা। তারা তীব্র আপত্তি জানিয়ে হই-হট্টগোল শুরু করেন। স্পিকার তাদেরকে থামানোর চেষ্টা করেন। কিন্তু তার আহ্বানে সাড়া না দিয়ে হট্টগোল চলতে থাকেন। স্পিকার বলেন, বিলের ওপর যে কেউ আপত্তি জানাতে পারে। কিন্তু বিধি অনুযায়ী হতে হবে। বিলটি উত্থাপনের প্রস্তাব করার পর আপত্তি জানাতে হবে। এরপর পরিস্থিতি কিছুটা শান্ত হলে আইন মন্ত্রীকে বিল উত্থাপনের আহ্বান জানান স্পিকার। বিল উত্থাপনের প্রস্তাবের বিরোধীতা করে বিরোধী দলের অনেকেই ফ্লোর চাইলেও একমাত্র জিয়া উদ্দিন বাবলুকে ছাড়া কাউকে ফ্লোর দেননি স্পিকার।

জাতীয় পার্টির সাবেক মহাসচিব জিয়া উদ্দিন বাবলু বিচারপতিদের কঠোর সমালোচনা করার পাশাপাশি একদিনের জন্য হলেও বিলটি উত্থাপন স্থগিত রাখার অনুরোধ জানান। কিন্তু স্পিকার সেই প্রস্তাব ভোটে দিলে তা নাকচ হয়ে যায়। পরে বিলটি উত্থাপন করে অধিকতর পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে পাঠানো হয়। এর প্রতিবাদে বিরোধী দলীয় নেতা রওশন এরশাদের নেতৃত্বে ওয়াকআউট করেন বিরোধী দলের সদস্যরা। সরকারি দলের কয়েকজন তাদেরকে থামানোর চেষ্টা করেও ব্যর্থ হন। এরপর ফ্লোর নেন বাণিজ্য মন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ। তিনিও একই ইস্যুতে দীর্ঘ বক্তৃতা করেন। একই বিষয়ে তিন দফা পয়েন্ট অব অর্ডারের ঘটনা এটাই প্রথম। তোফায়েল আহমেদর বক্তৃতার পর আবারো আইন প্রণয়ন কার্যক্রম শুরু হয়। তথন বিরোধী দলীয় সদস্যরা ফিরে এসে আইন প্রণয়ন কার্যক্রমে অংশ নিয়ে বিচারপতিদের কঠোর সমালোচনা করেন। এমনকি এবিষয়ে সরকারের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন উত্থাপন করেছেন।

সংসদে পয়েন্ট অব অর্ডারের জবাব দিতে গিয়ে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়কমন্ত্রী অ্যাডভোকেট আনিসুল হক ৩০০ বিধিতে বলেন, আদালতের এই রায় মোটেই গ্রহণযোগ্য নয়। হাইকোর্টের এই রায় সংবিধান পরিপন্থী। হাইকোর্ট এমন রায় দেওয়ার কোনও এখতিয়ার নেই। আগামী রবি বা সোমবার এই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করা হবে। আমরা দৃঢ়ভাবে আশাবাদী, আপিল বিভাগে হাইকোর্টের এই রায় টিকবে না। তিনি বলেন, ২০১৪ সালের ২২ সেপ্টেম্বর সর্বসম্মতভাবে ষোড়শ সংবিধান সংশোধনী আইন পাস করেছি। সেখানে আমাদের মধ্যে কারোর কোনও দ্বিমত ছিল না। আজ (বৃহস্পতিবার) হাইকোর্ট ডিভিশিনে রায় হয়েছে, সেখানে বলা হয়েছে, এটা অবৈধ। যদিও পুরো রায় এখনো হাতে পাইনি।

একথা বলার সাথে সাথে বিরোধী দলের সদস্যরা হইচই করে উঠেন। স্পিকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করে আইনমন্ত্রী বলেন, এটাই শেষ সিদ্ধান্ত নয়, এরপরেও আপিল করা যায়। আমরা এখানে যেটা করেছিলাম, সেটা বিচার বিভাগের স্বাধীনতা যাতে অক্ষুণ্ণ থাকে, বিজ্ঞ বিচারপতিদের সম্মান অক্ষুন্ন থাকে, সেজন্যই এই সংশোধনী করা হয়েছে। কিন্তু উনার আজ বলে দিলেন এটা অবৈধ। আমি বলছি এটা মোটেই অবৈধ না। তাদের কথা অগ্রহণযোগ্য। তিনি বলেন, আমরা আইনের শাসনে বিশ্ববাস করি। বিচার বিভাগ স্বাধীন। আমরা শুধু আইন প্রণয়ন করি না, যে আইন করি তা প্রতি শ্রদ্ধা করি। তবে গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে কোন ষড়যন্ত্র সহ্য করবো না।

মন্ত্রী সংসদকে জানান, বঙ্গবন্ধুর উপস্থিতিতে গণপরিষদে ১৯৯৭২ সালের ৪ নভেম্বর যে সংবিধান করা হয়েছিল সেই সংবিধানে ৯৬ অনুচ্ছেদে যা ছিল তা হুবহু প্রতিস্থাপন করা হয়েছে মাত্র। এরপর মার্শাল ‘ল’ ফরমান দিয়ে ১৯৭৭-১৯৭৮ সালে জুডিশিয়াল কাউন্সিল গঠন করা হয়েছিল। সেটা আমরা বাতিল করে ১৯৭২ সালের  সংবিধানে ফিরে যাই। আজ হাইকোর্ট বলে বলেছে এটা অবৈধ, এখনো আমি বলি এটা ইনলিগেল না। অর্জিনাল সংবিধানে জুডিশিয়াল রিভিউ চলে না।

দ্বিতীয় দফায় পুনরায় ফ্লোর নিয়ে আইনমন্ত্রী বলেন, বিচারপতিরা অবিবেচক হতে পারে, কিন্তু এ সংসদ অবিবেচক নয়। বিচারপতিরা তাদের রায় যাই লিখুক না কেন, আমরা আইন প্রণয়ন করতে পারি। আমরা জনগণ কর্তৃক নির্বাচিত। হীনমন্যতার কথা ভুলে গিয়ে আমরা যে উদারতা দেখাতে পারি, তার প্রমাণ দেব।

বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ পয়েন্ট অব অর্ডারে বলেন, আমাদের জাতীয় সংসদ সার্বভৌম। অথচ হাইকোর্টের রায়ে আমরা হতবাক ও বিস্মিত হয়েছি। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে যুদ্ধ করে আমরা এ দেশকে স্বাধীন করেছি, লাখো মানুষ আত্মাহুতি দিয়েছে। অথচ হাইকোর্টের রায়ে বলা হয়েছে, মূল সংবিধানে বিচারপতির অভিশংসনের ক্ষমতা সংসদের কাছে ছিল, কিন্তু সেটি ছিল ইতিহাসের একটি দুর্ঘটনা! আমরা বিচারপতি নিয়োগ দেই, তারাই আমাদেরকে, মূল সংবিধানকে বলেন ইতিহাসের দুর্ঘটনা! আমরা ক্ষমতায় রয়েছি বলেই অনেকে বিচারপতি হতে পেরেছেন। তিনি বলেন, পাশ হওয়া আইন বাতিল করা হলে সংসদের সার্বভৌম কোথায় থাকে? এটি বেশি চলতে দেয়া যায় না, এর শেষ হওয়া উচিত।

আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম বলেন, মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে এই সংবিধান রচিত হয়। ১৯৭২ সংবিধানে বিচারপতিদের অভিশংসন করার ক্ষমতা এই সংসদেরই ছিল। আমরা যেটা আইন তৈরি করি, ওনারা (বিচারপতি) সেটা কার্যকর করেন। আইনের বাইরে গিয়ে কারও কোন কিছু করা ঠিক না।  তাহলে সীমানা লংঘন হয়। হাইকোর্টের রায় প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এর পেছনে কোন ষড়যন্ত্র আছে কি না, সেটা খুঁজে দেখতে হবে। বাংলাদেশের প্রত্যেকটা নাগরিককে বিচারের সম্মুখীন হতে হয়। সে বিচারপতি হোক, রাষ্ট্রপতিই হোক। রাষ্ট্রপতিও যদি অপরাধ করে তাঁরও বিচার সংসদ করতে পারে। তিনি বলেন, সংসদ হচ্ছে জনগণের সার্বভৌম অধিকারের প্রতীক। এই সংসদ যদি রাষ্ট্রপতিকে অপসারণ করতে পারে, তাহলে বিচারপতিদের পারবে না কেন? তিনি আরো বলেন, জনগণের প্রতিনিধি এবং জনগণের শক্তি সংসদকে অকার্যকর এবং ধ্বংস করার জন্য কোন অশুভ শক্তি আইনের দোহাই দিয়ে আইনবহির্ভূত কাজ করছে। যারা এই আইন এবং সংবিধান বহির্ভূত কাজ করছে তাদের বিচার করতে এই সংসদ থেকে আইন করার দরকার।

১৯৭২ সালের সংবিধান আমাদের রক্তে রঞ্জিত সংবিধান উল্লেখ করে তিনি বলেন, এই সংবিধানকে যারা চ্যালেঞ্জ করে, তারা যেন পাকিস্তানে চলে যায়। বাহাত্তরের সংবিধানের দাড়ি, কমা, সেমিকোলন বাদ দেওয়ার অধিকার কারো নেই। বিচারপতিদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, আপনারা বাড়াবাড়ি করবেন না। সংসদকে অকার্যকর করে, সংসদকে নস্যাত করতে যদি কোন অশুভ শক্তির সঙ্গে হাত মেলান, তাহলে জনগণ সময়মত উচিৎ জবাব দেবে।

জাতীয় পার্টির কাজী ফিরোজ রশিদ বলেন, এই সংসদ স্বাধীন ও সার্বভৌম। জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে এই সংসদ গঠিত। এই জাতীয় সংসদে ষোড়শ সংবিধান (সংশোধন) আইন পাস হয়। এতে প্রমাণিত সত্য সাপেক্ষে দুই-তৃতীয়াংশ সংসদ সদস্যদের ভোট এবং রাষ্ট্রপতির সম্মতিক্রমে কোন বিচারপতিকে অপসারণ করা যাবে। বাহাত্তরের সংবিধানেই এই বিষয়টি ছিল। এই সংসদের মান-মর্যাদা দেখার দায়িত্ব স্পিকারের। এই সংসদ স্বাধীন ও সার্বভৌম। এভাবে চললে সংসদের কোনও মান-মর্যাদা থাকবে না।

জাসদের মইন উদ্দীন খান বাদল বলেন, বাংলাদেশকে ঘিরে দেশে-বিদেশ নানারকম ষড়যন্ত্র লক্ষ্য করছি। যারা বিজ্ঞ বিচার বিভাগকে প্রতিনিধিত্ব করছেন তারা ষড়যন্ত্রের শিকার হচ্ছেন কি না জানি না। ইচ্ছাকৃতভাবে এমন রায় দিয়ে একটি সংঘাত পরিস্থিতি সৃষ্টি করার চেষ্টা চলছে, যা সত্যিই অনভিপ্রেত। সংসদ সদস্য ও সংসদকে অবমাননা করলে আর কিছুই থাকে না। সংসদে ছোট করে দেখলে তা বিপদের লক্ষ্য। সেই লক্ষ্যই দেখা যাচ্ছে। তিনি আরো বলেন, এই সংসদ হচ্ছে সার্বভৌম। প্রথমেই বলেছিলাম ষড়যন্ত্রের কথা। আমি দুঃখের সঙ্গে উল্লেখ করছি- আপনি (প্রধান বিচারপতি) যেমন বলেছেন আমরা অজ্ঞ, কিন্তু আপনার মতো বিজ্ঞ মানুষটি এটা জানেন না। তাহলে এই বিতর্ক উত্থাপন করছেন কেন? ইচ্ছাকৃতভাবে যেখানে আপনারা কথা বলতে পারতেন, পার্টিসিপেট করতে পারতেন, কিন্তু আপনারা সেখানে পার্টিসিপেট না করে সময় নিয়ে চট করে একটি রায় দিচ্ছেন। এই রায় দেওয়ার প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে একটি সংঘাত সৃষ্টি করতে চাচ্ছেন। যা  একান্তই অনভিপ্রেত।

শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, ভারতে, অস্ট্রেলিয়া, আমেরিকা, যুক্তরাজ্যে যদি বিচারপতিদের ইমপিচমেন্ট থাকতে পারে, তবে বাংলাদেশে থাকতে পারবে না কেন? রাষ্ট্রপতিকে যদি সংসদ ইমপিচ করতে পারে, একজন বিচারপতিকে অসাদাচরণের জন্য ইমপিচ করতে পারবে না- এটা কেমন কথা? উচ্চ আদালত রাষ্ট্রের ভেতরে নাকি বাইরে? তিনি বলেন, আইন সবার জন্য সমান। সুপ্রীম কোর্ট যা বলবে তাই করবো, নাকি জনগণের ম্যান্ডেট অনুযায়ী কাজ করবো- এ ব্যাপারে সরকারের কাছ থেকে সুস্পষ্ট ব্যাখ্যা চাই।

বিলটির বিরোধীতা করে জাতীয় পার্টির জিয়াউদ্দিন আহমেদ বাবলু বলেন, কেন সংসদে বিচারপতিদের বেতন-ভাতা বাড়াতে হবে, তারা কী নিজেরা নিজেদের বেতন-ভাতা বাড়াতে পারে না? বিচারপতিরা যদি সংসদের ওপর এতো খবরদারি করতে পারে, তবে আমরা উদারতা দেখাব কেন? তিনি বলেন, যুদ্ধের মাধ্যমে এদেশকে স্বাধীন করে বাহাত্তরের সংবিধান পেয়েছি। হাইকোর্টের এই রায় পুরো সংসদ ও ১৬ কোটি জনগণের জন্য অবমাননাকর। তাই এই রায় স্থগিত না হওয়া পর্যন্ত বিচারপতিদের বেতন-ভাতা বৃদ্ধির বিল স্থগিত করা হোক।

বিতর্কের সূত্রপাত করে জাতীয় পার্টির ফখরুল ইমাম বলেন, রাষ্ট্রের তিনটি অর্গান আইনসভা, বিচার বিভাগ ও নির্বাহী বিভাগ। আইনসভা থেকে আমরা আইন তৈরি করি এবং কার-কত শক্তি নির্দিষ্ট করে দেওয়া আছে। কিন্তু যে আইনটি গেজেট আকারে প্রকাশ হয়েছে, হাইকোর্ট ডিভিশনের একটি কোর্ট এটি অবৈধ ঘোষণা করেছে। তাহলে আমরা যে আইন পাস করি, সেটি কি অবৈধ আইন হয়?

এদিকে সংসদে উত্থাপিত বিলে প্রধান বিচারপতির বেতন বৃদ্ধি করে এক লাখ ১০ হাজার টাকা, আপিল বিভাগের বিচারপতিদের বেতন এক লাখ ৫ হাজার টাকা এবং হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতিদের বেতন ৯৫ হাজার টাকা নির্ধারণের প্রস্তাব করা হয়েছে।

– See more at: http://www.kalerkantho.com/online/national/2016/05/05/355097#sthash.aEhl0REm.dpuf

Chairman & Editor-in-Chief : Shaikh Saokat Ali
Managing Director: Akbar Hossain
Executive Editor: Mehedi Hasan
E-mail : abnanewsusa@gmail.com
Usa Office: 289 West Koach Avenue, Egg harbor City, New Jersey-08215, Bangladesh Office : 60/1. Purana Paltan (2nd Floor), Dhaka-1000, Usa. Phone: +16094649559, Cell:+8801711040113, +8801912-621573
Server mannarged BY PopularServer
Design & Developed BY PopularITLimited