তিনি বলেন, ঘরে বসে প্রেস ব্রিফিংয়ের মধ্যে বিএনপির কাজ সীমাবদ্ধ। জনগণের সঙ্গে তাদের কোনো সম্পৃক্ততা নেই। বৃহস্পতিবার সকালে বনানী কবরস্থানে ১৯৭৫’র ১৫ আগস্ট ঘাতকদের হাতে নিহত বঙ্গবন্ধুর সহধর্মিণী ফজিলাতুন্নেছা মুজিবসহ বঙ্গবন্ধু পরিবারের সব শহীদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে তিনি এসব কথা বলেন। ‘আওয়ামী লীগের সম্মেলনে গণতন্ত্র বা কোনো অর্জন নেই’- বিএনপির এমন অভিযোগের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি গণতন্ত্র বিশ্বাস করে এটা আগে প্রমাণ করুক। নিজেদের দলে কোনো গণতন্ত্র নেই, তারা আবার গণতন্ত্রের কথা বলে। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ সুশৃঙ্খল, বৃহৎ একটি দল। আওয়ামী লীগের সম্মেলনে সম্পূর্ণ গণতন্ত্র মেনে নেতা নির্বাচিত করা হয়েছে। গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়েই দলের এই সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। কাউন্সিল নিয়ে জনগণের যথেষ্ট আগ্রহ ছিল। বিদেশি অতিথিরাও এর প্রশংসা করেছেন।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের প্রশ্ন, ‘এ সম্মেলন সম্পর্কে বিদেশি প্রতিনিধিদের প্রশংসা বাক্যগুলো কি বিএনপি শোনেনি? কানে দিয়েছে তুলো, চোখে দিয়েছে ঠুলি এবং পিঠে বেঁধেছে কুলো। কাজেই তারা এগুলো বুঝবে কেমন করে? এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন প্রেসিডিয়াম সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম, মতিয়া চৌধুরী, সাহারা খাতুন, ফারুক খান, আবদুর রাজ্জাক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল-আলম হানিফ, জাহাঙ্গীর কবির নানক, আব্দুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, মিসবাহ উদ্দিন সিরাজ, এনামুল হক শামীম, আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, খালিদ মাহমুদ চৌধুরীসহ নবনির্বাচিত কমিটির অন্য সদস্যরা।