,
প্রচ্ছদ | জাতীয় | আন্তর্জাতিক | অর্থনীতি | আমেরিকা | লাইফ স্টাইল | ভিডিও নিউজ | ফিচার | আমেরিকা | বিনোদন | রাজনীতি | খেলাধুলা | বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি | শিক্ষা

ঝড়ে দুই জেলায় নিহত ৩, কয়েক শ বাড়ি বিধ্বস্ত

এ বি এন এ :  পটুয়াখালী ও ভোলায় ঝড়ে তিনজন নিহত হয়েছে। ভোলায় গাছ চাপা পড়ে দুজন ও পটুয়াখালীতে ঘরের নিচে চাপা পড়ে একজন নিহত হয়। দুই জেলায় কয়েক শ ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে। আহত হয়েছে শতাধিক। গতকাল শুক্রবার রাতে এসব ঘটনা ঘটে।
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় ‘রোয়ানু’ শক্তিশালী হয়ে উপকূলের দিকে ধেয়ে আসছে। এর প্রভাবে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় বৃষ্টি হচ্ছে। উপকূলে দমকা ও ঝোড়ো বাতাস বইছে।
আমাদের আঞ্চলিক কার্যালয় ও প্রতিনিধির পাঠানো খবর:
পটুয়াখালী: দশমিনা উপজেলায় গতকাল রাতে ঝড়ে ঘর চাপা পড়ে নয়া বিবি (৫০) নামের এক নারী মারা গেছেন। বিধ্বস্ত হয়েছে শতাধিক ঘর। নয়া বিবির বাড়ি উপজেলার দশমিনা ইউনিয়নের উত্তর লক্ষ্মীপুরের নিজারাবাদ গোপালদি গ্রামে।
দশমিনার মৎস্যজীবী সমিতির সভাপতি সিকদার নজরুল ইসলাম জানান, ঝড়ে উপকূলীয় এই উপজেলার গাছপালাসহ শতাধিক ঘর বিধ্বস্ত হয়েছে। উপজেলা ঝড়ে এক নারী নিহত হওয়ার ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আজহারুল ইসলাম বলেন, ঝড়ে ক্ষয়ক্ষতির বিষয়টি নিরূপণ করা হচ্ছে।

ভোলা: ভোলার তজুমদ্দিন উপজেলায় গতকাল দিবাগত রাত তিনটার দিকে ঝড়ে গাছের নিচে চাপা পড়ে দুজন নিহত হয়েছে। বিধ্বস্ত হয়েছে কয়েক শ ঘর। এতে শতাধিক লোক আহত হয়েছে। ঝড়ে নিহত দুজন হলেন আক্রাম হোসেন (৪৫) ও রেখা বেগম (৩৫)। দুজনের বাড়ি শশীগঞ্জ গ্রামে।

প্রত্যক্ষদর্শী রফিক সাদীর ভাষ্য, ঝড়ে তজুমদ্দিনের শশীগঞ্জ বাজারের তিন শতাধিক ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বিধ্বস্ত হয়েছে। এতে কয়েক কোটি টাকার মালামালের ক্ষতি হয়েছে। তজুমদ্দিনের ইউএনও জালাল উদ্দিন বলেন, আহত ব্যক্তিদের উদ্ধার করে চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। তাদের শুকনো খাবার দেওয়ার চেষ্টা চলছে।

ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে রাজধানীসহ সারা দেশের বিভিন্ন জেলায় বৃষ্টি হচ্ছে। রাজধানীতে গতকাল রাত থেকেই বৃষ্টি শুরু হয়েছে। তেজতুরী বাজার, ফকিরাপুল, পুরান ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় রাস্তায় পানি জমেছে।

ঘূর্ণিঝড়ের কারণে সারা দেশের নৌযান চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। উপকূলের বাসিন্দাদের নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে।

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. শাহ্ কামাল গতকাল সন্ধ্যায় বলেন, চট্টগ্রাম, নোয়াখালী, চাঁদপুর, লক্ষ্মীপুর ও কক্সবাজারের উপকূলবর্তী এলাকার বাসিন্দাদের নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেওয়া শুরু হয়েছে। ঘূর্ণিঝড় কোমেনের সময় ২১ লাখ ১৮ হাজার মানুষকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেওয়া হয়েছিল। এবারও প্রায় একই সংখ্যক মানুষকে সরিয়ে নেওয়ার প্রয়োজন হতে পারে। সরকারের সেই প্রস্তুতি রয়েছে। সারা দেশে ৩ হাজার ৮৫১টি আশ্রয়কেন্দ্র রয়েছে। সেগুলো প্রস্তুত রাখা হয়েছে।

Chairman & Editor-in-Chief : Shaikh Saokat Ali
Managing Director: Akbar Hossain
Executive Editor: Mehedi Hasan
E-mail : abnanewsusa@gmail.com
Usa Office: 289 West Koach Avenue, Egg harbor City, New Jersey-08215, Bangladesh Office : 60/1. Purana Paltan (2nd Floor), Dhaka-1000, Usa. Phone: +16094649559, Cell:+8801711040113, +8801912-621573
Server mannarged BY PopularServer
Design & Developed BY PopularITLimited