খেলাধুলালিড নিউজ

সুপার ওভারও টাই, তবু কেন চ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ড

এবিএনএ : শ্বাসরুদ্ধকর ফাইনাল ম্যাচটির ভাগ্য নির্ধারিত হয় সুপার ওভারে। সুপার ওভারে খেলতে নেমে দুই দলই নিজেদের ৬ বলে করতে পারে সমান ১৫ রান করে। তবে ইনিংসের ষষ্ঠ বলে মার্টিন গাপটিলকে রানআউট করেই উল্লাসে মেতে ওঠে ইংল্যান্ড।

কারণ তাদের জানা ছিলো সুপার ওভারেও টাই হলে শিরোপা উঠবে তাদেরই ঘরে। সুপার ওভারের নিয়ম অনুযায়ী, যদি এ ৬ বলেও ম্যাচের ফলাফল না হয়, তা হলে যে দল বেশি বাউন্ডারি মেরেছে, সেই দলকেই জয়ী বলে ঘোষণা করা হয়। দু’দলের মারা বাউন্ডারির সংখ্যা দিয়েও যদি ম্যাচের নিষ্পত্তি না হয়, সে ক্ষেত্রে কী হবে? তখন দেখা হবে সুপার ওভারের শেষ বলে কোন দল কত রান করেছে। যে দল বেশি রান করেছে, নিয়ম অনুযায়ী সেই দলই জিতবে।

ফলে মূল ম্যাচে বেশি বাউন্ডারি হাঁকানোয় প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয় ইংল্যান্ড। ম্যাচে আগে ব্যাট করা নিউজিল্যান্ড ১৪টি চার ও ২টি ছক্কায় মোট বাউন্ডারি পায় ১৬টি। অন্যদিকে দ্বিতীয় ইনিংসে ২২টি চারের সঙ্গে ২টি ছয় মারে ইংল্যান্ড।

ফলে সুপার ওভারের নিয়মানুযায়ী চ্যাম্পিয়ন হয় ইংল্যান্ড। এতে স্বপ্নের ট্রফি ঘরে তুলল ইংলিশরা। স্বাদ পেল প্রথম শিরোপা জয়ের। আর ক্রিকেটবিশ্বে সূচনা হলো নতুন এক অধ্যায়ের।

Share this content:

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button